ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ ট্রেনের সময়সূচীঃ আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ ট্রেন যাত্রা বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের একটি গুরুত্বপূর্ণ এবং জনপ্রিয় রুট। এই রুট শুধুমাত্র ময়মনসিংহ এবং জামালপুর জেলার দেওয়ানগঞ্জের মধ্যে যোগাযোগ স্থাপন করে না, বরং এটি অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং সামাজিক সম্পর্কের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাধ্যম। ময়মনসিংহ বাংলাদেশের শিক্ষাকেন্দ্রিক এবং ঐতিহাসিক জেলা হিসেবে পরিচিত, যেখানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ এবং বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য রয়েছে। অন্যদিকে, দেওয়ানগঞ্জ জামালপুর জেলার একটি উপজেলা, যা কৃষি-ভিত্তিক অর্থনীতি এবং গ্রামীণ জীবনযাত্রার জন্য পরিচিত।
Also Read
এই রুটের দূরত্ব প্রায় ৬০-৭০ কিলোমিটার, এবং ট্রেনে যাতায়াতে সাধারণত ১.৫ থেকে ২.৫ ঘণ্টা সময় লাগে। ট্রেন যাত্রা শুধুমাত্র সময় ও অর্থের দিক থেকে সুবিধাজনক নয়, বরং পথের সবুজ মাঠ, নদী, এবং গ্রামীণ দৃশ্য উপভোগ করার একটি দারুণ সুযোগ প্রদান করে। এই আর্টিকেলে আমরা ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জগামী ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা, টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম, এবং ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় টিপস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি যদি এই রুটে ট্রেনে ভ্রমণের পরিকল্পনা করছেন, তাহলে এই তথ্যগুলো আপনার যাত্রাকে আরও সহজ, পরিকল্পিত এবং আনন্দদায়ক করে তুলবে। চলুন, বিস্তারিত জেনে নিই!
ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ ট্রেন যাত্রার গুরুত্ব
ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ রুটটি বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের স্থানীয় ও আঞ্চলিক যোগাযোগের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ময়মনসিংহ শিক্ষা, সংস্কৃতি এবং ব্যবসার কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এখানে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এবং ঐতিহাসিক স্থান যেমন শশী লজ, নকলা শহীদ মিনার এবং মুক্তাগাছার জমিদার বাড়ি রয়েছে। অন্যদিকে, দেওয়ানগঞ্জ একটি গ্রামীণ উপজেলা, যেখানে কৃষি ও স্থানীয় ব্যবসা প্রধান অর্থনৈতিক কার্যক্রম। এই রুটে যাতায়াতকারীদের মধ্যে শিক্ষার্থী, ব্যবসায়ী, চাকরিজীবী এবং পর্যটক রয়েছেন।
ট্রেন যাত্রা এই রুটে একটি জনপ্রিয় বিকল্প কারণ এটি সাশ্রয়ী, নিরাপদ এবং পরিবেশবান্ধব। বাস বা প্রাইভেট গাড়ির তুলনায় ট্রেনে কার্বন নিঃসরণ কম হয়, এবং এটি যানজটের ঝামেলা এড়িয়ে চলে। ট্রেনের আরামদায়ক আসন, বিশেষ করে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরা, এবং যাত্রার সময় পথের দৃশ্য উপভোগ করার সুযোগ এই যাত্রাকে আরও আকর্ষণীয় করে তোলে। তবে, যাত্রার পরিকল্পনা করার আগে ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়া এবং টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত জরুরি।
এই পোস্টটি পড়ুনঃ কক্সবাজার টু ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী
ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫
ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ ট্রেনে যাতায়াতের জন্য সঠিক সময়সূচী জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনাকে সুনির্দিষ্ট করে এবং সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছানো নিশ্চিত করে। বর্তমানে এই রুটে বেশ কয়েকটি ট্রেন চলাচল করে, যার মধ্যে আন্তঃনগর, মেইল এক্সপ্রেস এবং লোকাল ট্রেন রয়েছে। নিচে টেবিল আকারে ট্রেনের সময়সূচী এবং ছুটির দিন দেওয়া হলো:
আন্তঃনগর ট্রেনের সময়সূচী
|
ট্রেনের নাম |
ছুটির দিন |
ছাড়ার সময় |
পৌঁছানোর সময় |
যাত্রার সময়কাল |
|---|---|---|---|---|
|
ঐকান্তিকা এক্সপ্রেস (৭০৫) |
শুক্রবার |
সকাল ০৮:৪৫ |
সকাল ১০:৩০ |
১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট |
|
অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস (৭৩৫) |
নেই |
দুপুর ১২:১৫ |
দুপুর ০২:০০ |
১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট |
|
যমুনা এক্সপ্রেস (৭৪৫) |
নেই |
রাত ০৮:৩০ |
রাত ১০:১৫ |
১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট |
মেইল এক্সপ্রেস ও লোকাল ট্রেনের সময়সূচী
|
ট্রেনের নাম |
ছুটির দিন |
ছাড়ার সময় |
পৌঁছানোর সময় |
যাত্রার সময়কাল |
|---|---|---|---|---|
|
দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার (৫৫) |
নেই |
সকাল ০৬:০০ |
সকাল ০৮:৩০ |
২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট |
|
ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস (৪৩) |
নেই |
দুপুর ০১:৪৫ |
বিকেল ০৪:০০ |
২ ঘণ্টা ১৫ মিনিট |
বিশেষ নোট:
-
ঐকান্তিকা এক্সপ্রেস: সকালের যাত্রার জন্য উপযুক্ত, দ্রুত এবং আরামদায়ক। শিক্ষার্থী এবং ব্যবসায়ীদের জন্য আদর্শ।
-
অগ্নিবীণা এক্সপ্রেস: দুপুরের যাত্রার জন্য সুবিধাজনক, যারা দিনের মধ্যভাগে ভ্রমণ পছন্দ করেন।
-
যমুনা এক্সপ্রেস: রাতের যাত্রার জন্য উপযুক্ত, শুয়ে যাওয়ার সুবিধা সহ।
-
দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার: স্থানীয় যাত্রীদের জন্য সাশ্রয়ী এবং বেশি স্টেশনে থামে।
-
ব্রহ্মপুত্র এক্সপ্রেস: মেইল এক্সপ্রেস হিসেবে ধীরগতির, তবে সাশ্রয়ী মূল্যে যাতায়াতের জন্য জনপ্রিয়।
-
সময়সূচী মৌসুম, রেলওয়ে রক্ষণাবেক্ষণ বা অন্যান্য কারণে পরিবর্তন হতে পারে। তাই যাত্রার আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা মোবাইল অ্যাপ থেকে সর্বশেষ তথ্য যাচাই করুন।
ট্রেনের টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম
ট্রেনের টিকিট বুকিং এখন ডিজিটাল প্রযুক্তির কল্যাণে অনেক সহজ হয়েছে। আপনি নিম্নলিখিত উপায়ে টিকিট বুক করতে পারেন:
-
অনলাইন বুকিং:
-
বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা মোবাইল অ্যাপে অ্যাকাউন্ট তৈরি করুন।
-
ট্রেনের নাম, যাত্রার তারিখ এবং সিটের ধরন নির্বাচন করুন।
-
পেমেন্টের জন্য বিকাশ, রকেট, ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড বা অন্যান্য ডিজিটাল পেমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়।
-
জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট নম্বর প্রয়োজন হতে পারে।
-
টিকিট কনফার্ম হলে ই-টিকিট ডাউনলোড করুন বা মোবাইলে সংরক্ষণ করুন।
-
-
কাউন্টার বুকিং:
-
ময়মনসিংহ রেলওয়ে স্টেশন বা দেওয়ানগঞ্জ রেলওয়ে স্টেশনের টিকিট কাউন্টার থেকে টিকিট কিনুন।
-
যাত্রার ৭-১০ দিন আগে কাউন্টারে যোগাযোগ করুন, বিশেষ করে উৎসবের মৌসুমে।
-
ট্রেনের নাম, যাত্রার তারিখ এবং সিটের ধরন স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন।
-
-
টিকিট বাতিল ও পরিবর্তন:
-
টিকিট বাতিল বা পরিবর্তনের জন্য রেলওয়ের নিয়ম মেনে চলুন। বাতিল ফি প্রযোজ্য হতে পারে।
-
অনলাইন টিকিট বাতিলের জন্য ওয়েবসাইট বা অ্যাপ ব্যবহার করুন। কাউন্টার থেকে কেনা টিকিট বাতিলের জন্য স্টেশনে যোগাযোগ করুন।
-
টিপস:
-
উৎসবের সময় (ঈদ, পূজা, নববর্ষ) টিকিটের চাহিদা বেশি থাকে। তাই ১০ দিন আগে বুকিং শুরু হওয়ার সাথে সাথে টিকিট কিনুন।
-
গ্রুপে ভ্রমণের ক্ষেত্রে একই কামরায় আসন পেতে আগাম বুকিং করুন।
-
টিকিট কেনার সময় তারিখ, ট্রেনের নাম এবং সিটের ধরন যাচাই করুন।
এই পোস্টটি পড়ুনঃ ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী
ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ ট্রেনের ভাড়ার তালিকা ২০২৫
ট্রেনে যাতায়াতের জন্য ভাড়া জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। টিকিটের মূল্য সিটের ধরন এবং ট্রেনের ধরনের উপর নির্ভর করে ভিন্ন হয়। নিচে টেবিল আকারে সর্বশেষ ভাড়ার তালিকা দেওয়া হলো (১৫% ভ্যাট সহ):
|
আসন বিভাগ |
টিকিটের মূল্য (টাকা) |
বিবরণ |
|---|---|---|
|
শোভন |
৯০ |
সবচেয়ে সাশ্রয়ী বিকল্প, বাজেট-সচেতন যাত্রীদের জন্য। |
|
শোভন চেয়ার |
১১০ |
আরামদায়ক আসন, দিনের যাত্রার জন্য উপযুক্ত। |
|
প্রথম সিট |
১৪৫ |
অতিরিক্ত আরাম ও স্থান প্রদান করে। |
|
প্রথম বার্থ |
২১৫ |
শুয়ে যাওয়ার সুবিধা, রাতের যাত্রার জন্য আদর্শ। |
|
স্নিগ্ধা |
২০৫ |
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত, মাঝারি বাজেটের জন্য উপযুক্ত। |
|
এসি সিট |
২৪৫ |
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত, আরামদায়ক আসন। |
|
এসি বার্থ |
৩৬৫ |
বিলাসবহুল, রাতের যাত্রায় শুয়ে যাওয়ার সুবিধা। |
বিশেষ নোট:
-
শোভন ও শোভন চেয়ার: স্থানীয় যাত্রী এবং বাজেট-সচেতনদের জন্য আদর্শ। শোভন চেয়ার দিনের যাত্রায় আরামদায়ক।
-
প্রথম সিট ও বার্থ: অতিরিক্ত আরাম এবং গোপনীয়তা প্রদান করে, ব্যবসায়ী এবং পেশাজীবীদের জন্য উপযুক্ত।
-
স্নিগ্ধা ও এসি সিট: শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরা, আরামপ্রিয় যাত্রীদের জন্য জনপ্রিয়।
-
এসি বার্থ: রাতের যাত্রার জন্য সবচেয়ে আরামদায়ক, বিশেষ করে যমুনা এক্সপ্রেসে।
-
ভাড়া সময়ে সময়ে পরিবর্তন হতে পারে। সর্বশেষ তথ্যের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট বা অ্যাপে যাচাই করুন।
-
উৎসবের মৌসুমে এসি সিট এবং বার্থের চাহিদা বেশি থাকে। তাই আগাম বুকিং করুন।
ভ্রমণের জন্য প্রয়োজনীয় টিপস
-
আগাম পরিকল্পনা: ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়া যাচাই করে যাত্রার পরিকল্পনা করুন। উৎসবের সময় টিকিট দ্রুত বিক্রি হয়ে যায়।
-
অনলাইন বুকিং পছন্দ করুন: অনলাইন বুকিং সুবিধাজনক এবং সময় বাঁচায়। ই-টিকিট সংরক্ষণ করুন।
-
লাগেজ সীমা মেনে চলুন: সাধারণত ২৫-৩০ কেজি পর্যন্ত লাগেজ বিনামূল্যে বহন করা যায়। অতিরিক্ত লাগেজের জন্য চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে।
-
খাবার ও পানি সঙ্গে নিন: ট্রেনে খাবার সরবরাহ করা হয় না। তাই স্টেশন থেকে খাবার কিনুন বা সঙ্গে নিয়ে যান।
-
নিরাপত্তা: লাগেজের উপর নজর রাখুন এবং মূল্যবান জিনিস সুরক্ষিত রাখুন।
-
সময়মতো স্টেশনে পৌঁছান: ট্রেন ছাড়ার কমপক্ষে ৩০ মিনিট আগে স্টেশনে পৌঁছান।
-
জরুরি নম্বর সংরক্ষণ: রেলওয়ে হেল্পলাইন নম্বর সংরক্ষণ করুন, যাতে বিলম্ব বা অন্য সমস্যার ক্ষেত্রে যোগাযোগ করতে পারেন।
ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ যাত্রার বিশেষ আকর্ষণ
ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ ট্রেন যাত্রার সময় আপনি পথের সবুজ মাঠ, ছোট ছোট গ্রাম, এবং ব্রহ্মপুত্র নদীর তীরবর্তী দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। এই রুটে গৌরীপুর, মেলান্দহ এবং জামালপুরের মতো স্টেশনগুলো পার হওয়ার সময় স্থানীয় জীবনযাত্রার একটি সুন্দর ছবি দেখা যায়। দেওয়ানগঞ্জে পৌঁছে আপনি নিম্নলিখিত স্থানগুলো ভ্রমণ করতে পারেন:
-
ব্রহ্মপুত্র নদী: নৌকা ভ্রমণ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ।
-
জামালপুর শহর: ঐতিহাসিক স্থান এবং স্থানীয় বাজার ঘুরে দেখা।
-
গ্রামীণ মেলা ও সংস্কৃতি: দেওয়ানগঞ্জের স্থানীয় উৎসব এবং মেলা।
উপসংহার
ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ ট্রেন যাত্রা একটি সাশ্রয়ী, নিরাপদ এবং আরামদায়ক ভ্রমণের মাধ্যম। এই আর্টিকেলে আমরা ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা, টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম এবং ভ্রমণের টিপস নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সঠিক পরিকল্পনা এবং আগাম টিকিট বুকিংয়ের মাধ্যমে আপনি আপনার যাত্রাকে ঝামেলামুক্ত এবং উপভোগ্য করতে পারেন। দেওয়ানগঞ্জের গ্রামীণ সৌন্দর্য এবং ময়মনসিংহের ঐতিহ্য উপভোগ করতে প্রস্তুত হন এবং একটি স্মরণীয় যাত্রা উপভোগ করুন!
এই তথ্যগুলো অনলাইন উৎস থেকে সংগ্রহ করা হয়েছে। যদি কোনো ভুল থাকে, তবে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন এবং মন্তব্যের মাধ্যমে জানাবেন, আমরা সংশোধন করার চেষ্টা করব। আপনার যাত্রা শুভ হোক! ধন্যবাদ।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
-
ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ ট্রেনে যেতে কত সময় লাগে? আন্তঃনগর ট্রেনে ১.৫-১.৮ ঘণ্টা এবং মেইল/লোকাল ট্রেনে ২-২.৫ ঘণ্টা লাগে।
-
ময়মনসিংহ থেকে দেওয়ানগঞ্জ কত কিলোমিটার দূরে? প্রায় ৬০-৭০ কিলোমিটার।
-
ট্রেনের টিকিট অনলাইনে কীভাবে বুক করব? বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বুক করুন।
-
ট্রেনের টিকিট বাতিল করা যায় কি? হ্যাঁ, তবে বাতিলের নিয়ম ও ফি সম্পর্কে রেলওয়ের ওয়েবসাইটে জানতে হবে।
-
কোন ট্রেন সকালের যাত্রার জন্য উপযুক্ত? ঐকান্তিকা এক্সপ্রেস (সকাল ০৮:৪৫) এবং দেওয়ানগঞ্জ কমিউটার (সকাল ০৬:০০) সকালের যাত্রার জন্য আদর্শ।
-
এসি বার্থ কি সব ট্রেনে পাওয়া যায়? হ্যাঁ, যমুনা এক্সপ্রেসে এসি বার্থ পাওয়া যায়, তবে প্রাপ্যতা যাচাই করুন।
-
ট্রেনে কি খাবার সরবরাহ করা হয়? এই রুটে সাধারণত খাবার সরবরাহ করা হয় না। স্টেশন থেকে কিনুন বা সঙ্গে নিন।
-
ট্রেনের টিকিট কতদিন আগে বুক করা যায়? সাধারণত ১০ দিন আগে থেকে বুকিং শুরু হয়।
-
ট্রেন কতটি স্টেশনে থামে? আন্তঃনগর ট্রেন ২-৩টি এবং মেইল/লোকাল ট্রেন ৫-৭টি স্টেশনে থামে।
-
ট্রেনে কি ওয়াই-ফাই সুবিধা আছে? বর্তমানে ট্রেনে ওয়াই-ফাই সুবিধা নেই।














