সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকাঃ প্রিয় দর্শক বন্ধুরা, আসসালামু আলাইকুম। সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকার এই আর্টিকেলে আপনাকে স্বাগতম। সুন্দরবন এক্সপ্রেস বাংলাদেশের একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় আন্তঃনগর ট্রেন, যা ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা রুটে সপ্তাহে ছয় দিন চলাচল করে। এই ট্রেনটি দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের সাথে রাজধানী ঢাকাকে সংযুক্ত করে, যা যাত্রীদের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এবং সুবিধাজনক পরিবহন ব্যবস্থা হিসেবে বিবেচিত হয়। এই আর্টিকেলে আমরা সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, স্টপেজ স্টেশন, ভাড়ার তালিকা এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আশা করি, এই তথ্যগুলো আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনাকে আরও সহজ ও সুবিধাজনক করবে।
Also Read
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের পরিচিতি
সুন্দরবন এক্সপ্রেস বাংলাদেশ রেলওয়ের একটি প্রিমিয়াম আন্তঃনগর ট্রেন, যা ১৭ আগস্ট ২০০৩ সালে প্রথম যাত্রা শুরু করে। এই ট্রেনটি ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা রুটে প্রায় ৪৪৬ কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে। ট্রেনটি তার আরামদায়ক পরিবেশ, সময়ানুবর্তিতা এবং নিরাপত্তার জন্য যাত্রীদের কাছে জনপ্রিয়। এটি বিভিন্ন শ্রেণির আসন ব্যবস্থা যেমন শোভন, শোভন চেয়ার, স্নিগ্ধা, এসি সিট এবং এসি বার্থ প্রদান করে, যা যাত্রীদের বাজেট এবং আরামের চাহিদা পূরণ করে।
ট্রেনটিতে রয়েছে নামাজের জন্য নির্দিষ্ট স্থান, ঘুমানোর জন্য বার্থ, খাবারের ব্যবস্থা, পরিষ্কার টয়লেট এবং মোবাইল চার্জিং পোর্টের মতো আধুনিক সুবিধা। এই সুবিধাগুলোর কারণে, সুন্দরবন এক্সপ্রেস দীর্ঘ দূরত্বের ভ্রমণকারী, ব্যবসায়ী, শিক্ষার্থী এবং পর্যটকদের জন্য একটি আদর্শ পছন্দ।
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা রুটে প্রতিদিন চলাচল করে, তবে প্রতি সপ্তাহে একটি নির্দিষ্ট দিন ছুটি থাকে। ঢাকা থেকে খুলনা রুটে ট্রেন নম্বর ৭২৬ এবং খুলনা থেকে ঢাকা রুটে ট্রেন নম্বর ৭২৫। নিচে ট্রেনের সময়সূচী এবং ছুটির দিনের বিবরণ দেওয়া হলো:
| ট্রেনের নাম | রুট | ছুটির দিন | ছাড়ার সময় | পৌঁছানোর সময় |
|---|---|---|---|---|
| সুন্দরবন এক্সপ্রেস (৭২৫) | খুলনা টু ঢাকা | মঙ্গলবার | ২১:৪৫ | ০৫:১০ |
| সুন্দরবন এক্সপ্রেস (৭২৬) | ঢাকা টু খুলনা | বুধবার | ০৮:১৫ | ১৫:৪০ |
নোট: সময়সূচী এবং ছুটির দিন পরিবর্তন হতে পারে, বিশেষ করে ঈদ বা অন্যান্য উৎসবের সময়। ভ্রমণের আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা রেলওয়ে স্টেশন থেকে সর্বশেষ তথ্য যাচাই করে নেওয়া উচিত।
আরো আর্টিকেল পড়ুনঃ খুলনা টু সৈয়দপুর ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা
ঢাকা থেকে খুলনা স্টপেজ স্টেশন
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা থেকে খুলনা রুটে ১৫টিরও বেশি স্টেশনে থামে। নিচে স্টপেজ স্টেশন এবং তাদের সময়সূচীর একটি তালিকা দেওয়া হলো:
| স্টেশনের নাম | আগমনের সময় | প্রস্থানের সময় |
|---|---|---|
| কমলাপুর (ঢাকা) | – | ০৮:০০ |
| ভাঙ্গা | ০৯:০৭ | ০৯:০৯ |
| ফরিদপুর | ০৯:৩৯ | ০৯:৪২ |
| রাজবাড়ী | ১০:১৫ | ১০:২৫ |
| পাংশা | ১০:৫৯ | ১১:০১ |
| কুষ্টিয়া কোর্ট | ১১:৩৫ | ১১:৩৮ |
| পোড়াদহ | ১১:৫০ | ১১:৫৩ |
| আলমডাঙ্গা | ১২:০৯ | ১২:১১ |
| চুয়াডাঙ্গা | ১২:২৭ | ১২:৩০ |
| দর্শনা হল্ট | ১২:৫০ | ১২:৫৩ |
| কোটচাঁদপুর | ০১:১৬ | ০১:১৮ |
| মোবারকগঞ্জ | ০১:৩০ | ০১:৩৩ |
| যশোর | ০২:০৪ | ০২:০৮ |
| নোয়াপাড়া | ০২:৪১ | ০২:৪৪ |
| দৌলতপুর | ০৩:০৮ | ০৩:১০ |
| খুলনা | ০৩:৪০ | – |
খুলনা থেকে ঢাকা স্টপেজ স্টেশন
খুলনা থেকে ঢাকা রুটে সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের স্টপেজ স্টেশন এবং সময়সূচী নিম্নরূপ:
| স্টেশনের নাম | আগমনের সময় | প্রস্থানের সময় |
|---|---|---|
| খুলনা | – | ০৯:৪৫ |
| দৌলতপুর | ০৯:৫৭ | ০৯:৫৯ |
| নোয়াপাড়া | ১০:২২ | ১০:২৫ |
| যশোর | ১০:৫৩ | ১০:৫৭ |
| মোবারকগঞ্জ | ১১:২৪ | ১১:২৬ |
| কোটচাঁদপুর | ১১:৩৮ | ১১:৪০ |
| চুয়াডাঙ্গা | ১২:২১ | ১২:২৪ |
| আলমডাঙ্গা | ১২:৪০ | ১২:৪২ |
| পোড়াদহ | ১২:৫৮ | ০১:০০ |
| কুষ্টিয়া কোর্ট | ০১:১২ | ০১:১৫ |
| পাংশা | ০১:৫১ | ০১:৫৩ |
| রাজবাড়ী | ০২:৩০ | ০২:৪০ |
| ফরিদপুর | ০৩:১২ | ০৩:১৫ |
| ভাঙ্গা | ০৩:৪৫ | ০৩:৪৭ |
| কমলাপুর (ঢাকা) | ০৫:১০ | – |
নোট: উপরের সময়সূচী বাংলাদেশ রেলওয়ের তথ্যের উপর ভিত্তি করে দেওয়া হয়েছে। তবে, সময়সূচী পরিবর্তন হতে পারে, তাই ভ্রমণের আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা স্টেশন থেকে তথ্য যাচাই করুন।
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা ও টিকিটের মূল্য
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনে ভ্রমণের জন্য টিকিটের মূল্য আসনের শ্রেণির উপর নির্ভর করে। ট্রেনটি বিভিন্ন ধরনের আসন সুবিধা প্রদান করে, যা যাত্রীদের বাজেট এবং আরামের চাহিদা পূরণ করে। নিচে ২০২৫ সালের টিকিটের মূল্যের তালিকা দেওয়া হলো:
| আসন বিভাগ/সিটের ধরন | টিকিটের মূল্য (টাকা) |
|---|---|
| শোভন | ৩৯০ |
| শোভন চেয়ার | ৪৬৫ |
| প্রথম সিট | ৬২০ |
| স্নিগ্ধা | ৭৭৫ |
| এসি সিট | ৯৬৬ |
| এসি বার্থ | ১৪৩২ |
নোট: উপরের মূল্যে ১৫% ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত। মূল্য পরিবর্তন হতে পারে, তাই টিকিট কেনার আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা স্টেশন কাউন্টার থেকে সর্বশেষ মূল্য যাচাই করুন।
অনলাইনে টিকিট কেনার পদ্ধতি
সুন্দরবন এক্সপ্রেসের টিকিট অনলাইনে বা স্টেশন কাউন্টার থেকে কেনা যায়। অনলাইনে টিকিট কেনার জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা রেল শেবা অ্যাপ ব্যবহার করা যায়। অনলাইন টিকিট কেনার সুবিধা হলো আপনি নিজের পছন্দমতো আসন নির্বাচন করতে পারেন এবং স্টেশনে লম্বা লাইনে দাঁড়ানোর প্রয়োজন হয় না। টিকিট কেনার সময় জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট নম্বর প্রয়োজন হতে পারে।
ট্রেন ট্র্যাকিং পদ্ধতি
বাংলাদেশ রেলওয়ে ২০১৪ সাল থেকে ট্রেন ট্র্যাকিং সুবিধা চালু করেছে। আপনি সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের বর্তমান অবস্থান জানতে মোবাইল এসএমএসের মাধ্যমে ট্র্যাক করতে পারেন। পদ্ধতি নিম্নরূপ:
- খুলনা থেকে ঢাকা (ট্রেন নম্বর ৭২৫): মোবাইলে এসএমএস অপশনে গিয়ে লিখুন
TR 725এবং পাঠান ১৬৩১৮ নম্বরে। - ঢাকা থেকে খুলনা (ট্রেন নম্বর ৭২৬): মোবাইলে এসএমএস অপশনে গিয়ে লিখুন
TR 726এবং পাঠান ১৬৩১৮ নম্বরে।
এসএমএস চার্জ: ৪ টাকা + ভ্যাট।
সুন্দরবন এক্সপ্রেসের সুবিধাসমূহ
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনটি যাত্রীদের জন্য বিভিন্ন আধুনিক সুবিধা প্রদান করে, যা ভ্রমণকে আরামদায়ক এবং সুবিধাজনক করে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য সুবিধাগুলো হলো:
- পরিষ্কার আসন ও ঘুমানোর ব্যবস্থা: শোভন, স্নিগ্ধা এবং এসি বার্থে আরামদায়ক আসন এবং ঘুমানোর সুবিধা।
- নামাজের জন্য স্থান: ট্রেনে নামাজের জন্য নির্দিষ্ট স্থান রয়েছে।
- খাবারের ব্যবস্থা: সীমিত পরিসরে খাবার সরবরাহ করা হয়।
- পরিষ্কার টয়লেট: প্রতিটি কোচে পরিষ্কার টয়লেট সুবিধা।
- নিরাপত্তা: ট্রেনে নিরাপত্তা কর্মী উপস্থিত থাকে।
- মোবাইল চার্জিং পোর্ট: কিছু কোচে মোবাইল চার্জ করার সুবিধা রয়েছে।
কেন সুন্দরবন এক্সপ্রেস বেছে নেবেন?
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনটি ঢাকা এবং খুলনার মধ্যে ভ্রমণের জন্য একটি আদর্শ বিকল্প। এর কয়েকটি প্রধান সুবিধা হলো:
- সরাসরি সংযোগ: ঢাকা এবং খুলনার মধ্যে সরাসরি যোগাযোগ।
- রাত্রিকালীন ভ্রমণ: খুলনা থেকে ঢাকা রুটে রাত্রিকালীন ভ্রমণ, যা সময় সাশ্রয় করে।
- বিভিন্ন স্টপেজ: ছোট শহর ও গ্রামের যাত্রীদের জন্য সুবিধাজনক স্টপেজ।
- আরামদায়ক পরিবেশ: আধুনিক সুবিধা এবং পরিষ্কার পরিবেশ।
উপসংহার
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকা এবং খুলনা রুটে ভ্রমণকারীদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য, আরামদায়ক এবং সাশ্রয়ী পরিবহন ব্যবস্থা। এই আর্টিকেলে আমরা ট্রেনের সময়সূচী, স্টপেজ স্টেশন, ভাড়ার তালিকা এবং সুবিধাসমূহ নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি, এই তথ্যগুলো আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনাকে সহজ করবে। ভ্রমণের আগে সর্বশেষ তথ্য যাচাই করতে বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা স্টেশন কাউন্টারে যোগাযোগ করুন। যদি কোনো তথ্যে ভুল থাকে, তবে তা ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। সকল তথ্য বাংলাদেশ রেলওয়ের উৎস এবং অনলাইন তথ্যের ভিত্তিতে সংগ্রহ করা হয়েছে। সবাইকে ধন্যবাদ এবং নিরাপদ ভ্রমণ কামনা করি।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ) – সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন
- সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেন কোন রুটে চলাচল করে?
ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা। - ট্রেনটির নম্বর কত?
খুলনা থেকে ঢাকা: ৭২৫, ঢাকা থেকে খুলনা: ৭২৬। - সুন্দরবন এক্সপ্রেসের ছুটির দিন কোনটি?
খুলনা থেকে ঢাকা: মঙ্গলবার, ঢাকা থেকে খুলনা: বুধবার। - ঢাকা থেকে খুলনা যেতে কত সময় লাগে?
প্রায় ৭-৮ ঘণ্টা। - খুলনা থেকে ঢাকা যেতে কত সময় লাগে?
প্রায় ৭-৮ ঘণ্টা। - সুন্দরবন এক্সপ্রেস কবে চালু হয়?
১৭ আগস্ট ২০০৩। - ট্রেনটির শোভন আসনের ভাড়া কত?
৩৯০ টাকা। - শোভন চেয়ারের টিকিটের মূল্য কত?
৪৬৫ টাকা। - স্নিগ্ধা আসনের ভাড়া কত?
৭৭৫ টাকা। - এসি বার্থের টিকিটের মূল্য কত?
১৪৩২ টাকা। - টিকিটের মূল্যে ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত কি?
হ্যাঁ, ১৫% ভ্যাট অন্তর্ভুক্ত। - অনলাইনে টিকিট কোথায় কিনতে পারি?
বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা রেল শেবা অ্যাপে। - ট্রেন ট্র্যাক করার উপায় কী?
এসএমএসে TR 725 বা TR 726 লিখে ১৬৩১৮ নম্বরে পাঠান। - ট্রেন ট্র্যাকিং এসএমএসের চার্জ কত?
৪ টাকা + ভ্যাট। - ট্রেনে কি নামাজের ব্যবস্থা আছে?
হ্যাঁ, নামাজের জন্য নির্দিষ্ট স্থান রয়েছে। - ট্রেনে খাবারের ব্যবস্থা আছে কি?
হ্যাঁ, সীমিত পরিসরে খাবার সরবরাহ করা হয়। - ট্রেনে টয়লেট সুবিধা কেমন?
পরিষ্কার এবং ব্যবহারযোগ্য টয়লেট রয়েছে। - ট্রেনে এসি সিটের দাম কত?
৯৬৬ টাকা। - প্রথম সিটের টিকিটের মূল্য কত?
৬২০ টাকা। - ট্রেনে মোবাইল চার্জিং সুবিধা আছে কি?
হ্যাঁ, কিছু কোচে চার্জিং পোর্ট রয়েছে। - ট্রেনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা কেমন?
নিরাপত্তা কর্মী উপস্থিত থাকে। - ট্রেন কতটি স্টেশনে থামে?
প্রায় ১৫টি স্টেশনে। - ঢাকা থেকে খুলনার দূরত্ব কত?
প্রায় ৪৪৬ কিলোমিটার। - ট্রেনে কি ঘুমানোর ব্যবস্থা আছে?
হ্যাঁ, এসি বার্থে ঘুমানোর সুবিধা রয়েছে। - ট্রেনের সময়সূচী কোথায় যাচাই করা যায়?
বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইটে বা স্টেশনে। - ট্রেনে কি শিশুদের জন্য বিশেষ সুবিধা আছে?
বিশেষ সুবিধা নেই, তবে শিশুদের জন্য টিকিটে ছাড় পাওয়া যায়। - ট্রেনে লাগেজের জন্য অতিরিক্ত চার্জ আছে কি?
নির্দিষ্ট ওজনের বেশি লাগেজের জন্য চার্জ লাগতে পারে। - টিকিট কেনার জন্য কি জাতীয় পরিচয়পত্র লাগে?
হ্যাঁ, অনলাইনে টিকিট কেনার সময় NID বা পাসপোর্ট নম্বর লাগতে পারে। - ট্রেনে কি ওয়াই-ফাই সুবিধা আছে?
বর্তমানে ওয়াই-ফাই সুবিধা নেই। - ট্রেনের সময়সূচী পরিবর্তন হলে কীভাবে জানব?
রেলওয়ের ওয়েবসাইট বা স্টেশনে যোগাযোগ করুন। - ট্রেনে কি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ সুবিধা আছে?
কিছু কোচে সীমিত সুবিধা রয়েছে। - ট্রেনের টিকিট ফেরত দেওয়া যায় কি?
হ্যাঁ, রেলওয়ের নিয়ম অনুযায়ী ফেরত দেওয়া যায়। - ট্রেনে কি পোষা প্রাণী নিয়ে যাওয়া যায়?
না, পোষা প্রাণী নিয়ে যাওয়া নিষিদ্ধ। - ট্রেনে ধূমপান করা যায় কি?
না, ধূমপান নিষিদ্ধ। - ট্রেনে কি শিশুদের জন্য টিকিট লাগে?
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য টিকিট লাগে না। - ট্রেনে কি খাবার কিনতে পারি?
হ্যাঁ, কিছু কোচে খাবার কেনা যায়। - ট্রেনে কি ই-টিকিট গ্রহণ করা হয়?
হ্যাঁ, ই-টিকিট গ্রহণ করা হয়। - ট্রেনে কি লকার সুবিধা আছে?
না, লকার সুবিধা নেই। - ট্রেনে কি ফার্স্ট এইড বক্স আছে?
কিছু কোচে ফার্স্ট এইড বক্স থাকতে পারে। - ট্রেনে কি সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য ছাড় আছে?
হ্যাঁ, নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে ছাড় পাওয়া যায়। - ট্রেনে কি গ্রুপ টিকিটে ছাড় পাওয়া যায়?
নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে গ্রুপ ছাড় পাওয়া যেতে পারে। - ট্রেনে কি লাইভ ট্র্যাকিং সুবিধা আছে?
হ্যাঁ, এসএমএসের মাধ্যমে ট্র্যাকিং করা যায়। - ট্রেনে কি মহিলাদের জন্য পৃথক কোচ আছে?
না, তবে মহিলাদের জন্য নির্দিষ্ট আসন থাকতে পারে। - ট্রেনে কি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচ আছে?
হ্যাঁ, এসি সিট এবং এসি বার্থ রয়েছে। - ট্রেনে কি স্মার্টফোন চার্জ করা যায়?
হ্যাঁ, কিছু কোচে চার্জিং পোর্ট আছে। - ট্রেনে কি শৌচাগার পরিষ্কার রাখা হয়?
হ্যাঁ, নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়। - ট্রেনে কি লাগেজ চুরি প্রতিরোধের ব্যবস্থা আছে?
নিরাপত্তা কর্মী থাকে, তবে নিজের লাগেজের দায়িত্ব নিতে হয়। - ট্রেনে কি অনলাইন টিকিট চেক করা হয়?
হ্যাঁ, মোবাইলে ই-টিকিট দেখানো যায়। - ট্রেনে কি বিনামূল্যে পানি সরবরাহ করা হয়?
না, পানি কিনতে হয়। - ট্রেনে কি রাত্রিকালীন ভ্রমণ সুবিধাজনক?
হ্যাঁ, খুলনা থেকে ঢাকা রুটে রাত্রিকালীন ভ্রমণ আরামদায়ক।














