ঢাকা টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য ২০২৫ঃ বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকা এবং ঐতিহাসিক শহর কুমিল্লা—দুটি শহরই দেশের অর্থনৈতিক, সাংস্কৃতিক ও শিক্ষাগত ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই দুটি শহরের মধ্যে যাতায়াতের জন্য ট্রেন একটি জনপ্রিয়, নিরাপদ এবং সাশ্রয়ী মাধ্যম হিসেবে বিবেচিত হয়। প্রতিদিন হাজার হাজার যাত্রী ব্যবসা, শিক্ষা, পারিবারিক কাজ বা ব্যক্তিগত প্রয়োজনে ঢাকা থেকে কুমিল্লা ভ্রমণ করেন। এই আর্টিকেলে আমরা ঢাকা থেকে কুমিল্লা রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলোর সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা, ট্রেনের সুবিধা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। এই তথ্যগুলো আপনার যাত্রার পরিকল্পনাকে আরও সহজ এবং সুবিধাজনক করে তুলবে।
Also Read
ঢাকা থেকে কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচী
ঢাকা থেকে কুমিল্লার দূরত্ব প্রায় ১০৭ কিলোমিটার, এবং এই রুটে ট্রেন যাত্রা সাধারণত ২.৫ থেকে ৩.৫ ঘণ্টার মধ্যে সম্পন্ন হয়। ট্রেনের সময়সূচী জানা থাকলে যাত্রীরা তাদের ভ্রমণের সময় নির্ধারণ করতে পারেন। বাংলাদেশ রেলওয়ে কর্তৃক পরিচালিত এই রুটে একাধিক ট্রেন চলাচল করে, যা বিভিন্ন সময়ে এবং ভিন্ন ভিন্ন সুবিধা নিয়ে যাত্রীদের সেবা প্রদান করে। নিচে ঢাকা থেকে কুমিল্লা রুটে চলাচলকারী প্রধান ট্রেনগুলোর সময়সূচী দেওয়া হলো।
মহানগর এক্সপ্রেস (৭০৪) এবং মহানগর প্রভাতি এক্সপ্রেস (৭০৪) প্রতিদিন সকাল ৭:৪৫ মিনিটে ঢাকা থেকে ছাড়ে এবং সকাল ১০:৫৩ মিনিটে কুমিল্লায় পৌঁছায়। এই ট্রেনটি কোনো সাপ্তাহিক ছুটি ছাড়াই চলাচল করে, যা যাত্রীদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য বিকল্প। এটি দ্রুতগামী এবং আরামদায়ক সেবা প্রদান করে।
উপকূল এক্সপ্রেস (৭১১) রাত ৯:২০ মিনিটে ঢাকা থেকে ছাড়ে এবং কুমিল্লায় পৌঁছায় রাতের কোনো নির্দিষ্ট সময়ে (সময়সূচী অনুযায়ী)। এই ট্রেনটি মঙ্গলবার ছুটির দিন পালন করে। রাতের যাত্রীদের জন্য এটি একটি সুবিধাজনক বিকল্প, বিশেষ করে যারা দিনের বেলা ভ্রমণ করতে চান না।
তূর্ণা এক্সপ্রেস (৭৪১) রাত ১১:১৫ মিনিটে ঢাকা থেকে ছাড়ে এবং ভোর ২:৩৩ মিনিটে কুমিল্লায় পৌঁছায়। এই ট্রেনটি প্রতিদিন চলাচল করে এবং রাতের যাত্রীদের জন্য উপযুক্ত। এটি দ্রুত এবং নিরাপদ যাত্রার জন্য পরিচিত।
চট্টলা এক্সপ্রেস (৮০১) দুপুর ১:৪৫ মিনিটে ঢাকা থেকে ছাড়ে এবং বিকাল ৫:১৭ মিনিটে কুমিল্লায় পৌঁছায়। এই ট্রেনটি শুক্রবার ছুটির দিন পালন করে। দিনের মাঝামাঝি সময়ে ভ্রমণ করতে চাইলে এই ট্রেনটি একটি চমৎকার পছন্দ।
ঢাকা থেকে কুমিল্লা ট্রেনের ভাড়ার তালিকা
ট্রেন যাত্রার একটি বড় সুবিধা হলো এর সাশ্রয়ী ভাড়া। ঢাকা থেকে কুমিল্লা রুটে বিভিন্ন শ্রেণির টিকিট পাওয়া যায়, যেমন শোভন, শোভন চেয়ার, প্রথম শ্রেণি, এবং এসি কোচ। ভাড়ার তালিকা জানা থাকলে যাত্রীরা তাদের বাজেট অনুযায়ী টিকিট নির্বাচন করতে পারেন। নিচে ২০২৫ সালের ভাড়ার তালিকা দেওয়া হলো।
শোভন শ্রেণির টিকিট সবচেয়ে সাশ্রয়ী, যা সাধারণ যাত্রীদের জন্য উপযুক্ত। এই শ্রেণির ভাড়া সাধারণত ১৫০-২০০ টাকার মধ্যে থাকে। এটি আরামদায়ক আসন এবং সাশ্রয়ী মূল্যের কারণে জনপ্রিয়।
শোভন চেয়ার শ্রেণি আরেকটি জনপ্রিয় বিকল্প, যেখানে আরামদায়ক চেয়ার আসন পাওয়া যায়। এই শ্রেণির ভাড়া সাধারণত ২৫০-৩০০ টাকার মধ্যে। এটি মধ্যবিত্ত যাত্রীদের জন্য একটি ভালো পছন্দ।
প্রথম শ্রেণির কোচগুলো আরও বেশি আরামদায়ক এবং প্রশস্ত আসন সুবিধা প্রদান করে। এই শ্রেণির ভাড়া ৪০০-৫০০ টাকার মধ্যে হতে পারে। যারা অতিরিক্ত আরাম চান, তারা এই শ্রেণি বেছে নিতে পারেন।
এসি কোচ সবচেয়ে বিলাসবহুল বিকল্প, যেখানে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ এবং উন্নত সুবিধা পাওয়া যায়। এই শ্রেণির ভাড়া ৬০০-৮০০ টাকার মধ্যে। এটি বিশেষ করে গ্রীষ্মকালে জনপ্রিয়।
ট্রেন যাত্রার সুবিধা
ট্রেন যাত্রা শুধু সাশ্রয়ী নয়, এটি বিভিন্ন সুবিধাও প্রদান করে। ঢাকা থেকে কুমিল্লা রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলোতে বিভিন্ন ধরনের সুবিধা রয়েছে, যা যাত্রীদের ভ্রমণকে আরও আনন্দদায়ক করে।
ট্রেনগুলোতে খাবার সুবিধা রয়েছে, যেখানে যাত্রীরা হালকা নাস্তা থেকে শুরু করে পূর্ণাঙ্গ খাবার কিনতে পারেন। কিছু ট্রেনে খাবারের গুণগত মান বেশ ভালো, যা যাত্রীদের জন্য অতিরিক্ত সুবিধা।
ট্রেনগুলোতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন টয়লেট সুবিধা রয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে সম্প্রতি ট্রেনের স্বাস্থ্যবিধি উন্নত করেছে, যা যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক।
কিছু ট্রেনে ওয়াই-ফাই সুবিধা পাওয়া যায়, যা বিশেষ করে ব্যবসায়ী এবং তরুণ যাত্রীদের জন্য উপকারী। এটি যাত্রার সময় কাজ বা বিনোদনের জন্য সহায়ক।
নিরাপত্তার দিক থেকে ট্রেন যাত্রা অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় বেশি নির্ভরযোগ্য। ট্রেনগুলোতে নিরাপত্তা কর্মী এবং সিসিটিভি ক্যামেরা থাকে, যা যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে।
- সরকারি রেল ওয়েবসাইট (https://eticket.railway.gov.bd)
ট্রেন টিকিট বুকিংয়ের পদ্ধতি
ট্রেনের টিকিট বুকিং এখন আগের তুলনায় অনেক সহজ হয়েছে। বাংলাদেশ রেলওয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে টিকিট বুকিংয়ের সুবিধা চালু করেছে। এছাড়া, স্টেশন কাউন্টার থেকেও টিকিট কেনা যায়।
অনলাইন টিকিট বুকিংয়ের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা অ্যাপ ব্যবহার করা যায়। এটি সময় বাঁচায় এবং যাত্রীরা ঘরে বসেই টিকিট কিনতে পারেন।
মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট কেনার ক্ষেত্রে যাত্রীদের জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট নম্বর প্রদান করতে হয়। এটি নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাধ্যতামূলক।
স্টেশন কাউন্টার থেকে টিকিট কেনার ক্ষেত্রে যাত্রীদের আগে থেকে সময়সূচী জেনে নেওয়া উচিত। ব্যস্ত সময়ে কাউন্টারে ভিড় হতে পারে, তাই আগাম টিকিট কেনা ভালো।
অনেক সময় টিকিট কালোবাজারে বিক্রি হয়। তাই যাত্রীদের সতর্ক থাকতে হবে এবং শুধুমাত্র অনুমোদিত উৎস থেকে টিকিট কিনতে হবে।
ঢাকা-কুমিল্লা রুটে ভ্রমণের টিপস
ঢাকা থেকে কুমিল্লা ভ্রমণ আরও সুবিধাজনক করতে কিছু টিপস মেনে চলা উচিত। এই টিপসগুলো যাত্রীদের ভ্রমণকে আরও আনন্দদায়ক এবং ঝামেলামুক্ত করবে।
আগে থেকে টিকিট বুক করুন, বিশেষ করে ছুটির মৌসুমে বা উৎসবের সময়। এটি আপনাকে পছন্দের আসন নিশ্চিত করবে।
ট্রেনের সময়সূচী এবং ছুটির দিন সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নিন। কিছু ট্রেন সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিনে ছুটি থাকে, যা আগে থেকে জানা গুরুত্বপূর্ণ।
যাত্রার সময় হালকা খাবার এবং পানি সঙ্গে রাখুন। যদিও ট্রেনে খাবার পাওয়া যায়, তবুও নিজের পছন্দের খাবার সঙ্গে থাকলে সুবিধা হয়।
ট্রেনে উঠার আগে আপনার লাগেজ ভালোভাবে চেক করুন এবং মূল্যবান জিনিসপত্র নিরাপদে রাখুন। এটি আপনার যাত্রাকে নিরাপদ করবে।
ট্রেন যাত্রার ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক গুরুত্ব
ঢাকা থেকে কুমিল্লা ট্রেন যাত্রা শুধুমাত্র একটি পরিবহন মাধ্যম নয়, এটি বাংলাদেশের ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের একটি অংশ। ট্রেন যাত্রা দেশের ইতিহাসের সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত।
ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক আমলে বাংলাদেশে রেলওয়ে ব্যবস্থা চালু হয়, এবং ঢাকা-কুমিল্লা রুটটি ছিল অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ। এটি বাণিজ্য ও যোগাযোগের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিল।
কুমিল্লা শহর ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক দিক থেকে সমৃদ্ধ। এই রুটে ভ্রমণ করার সময় যাত্রীরা পথে বিভিন্ন ঐতিহাসিক স্থান ও প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।
ট্রেন যাত্রা স্থানীয় মানুষের জীবনযাত্রার একটি প্রতিচ্ছবি। ট্রেনের ভেতরে বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের সঙ্গে কথোপকথনের মাধ্যমে স্থানীয় সংস্কৃতি সম্পর্কে জানা যায়।
এই রুটের ট্রেনগুলোতে প্রায়ই স্থানীয় বিক্রেতারা বিভিন্ন পণ্য বিক্রি করেন, যা যাত্রীদের জন্য একটি অনন্য অভিজ্ঞতা। এটি স্থানীয় অর্থনীতিতেও অবদান রাখে।
উপসংহার
ঢাকা থেকে কুমিল্লা ট্রেন যাত্রা বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় এবং নির্ভরযোগ্য পরিবহন মাধ্যম। এই রুটে চলাচলকারী ট্রেনগুলো সাশ্রয়ী ভাড়া, আরামদায়ক সুবিধা এবং নিরাপদ যাত্রার নিশ্চয়তা প্রদান করে। এই আর্টিকেলে আমরা ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা, ট্রেনের সুবিধা, বুকিং পদ্ধতি, ভ্রমণের টিপস এবং এই রুটের ঐতিহাসিক গুরুত্ব নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। আশা করি, এই তথ্যগুলো আপনার ঢাকা থেকে কুমিল্লা ভ্রমণকে আরও সহজ, নিরাপদ এবং আনন্দদায়ক করবে। যাত্রা শুভ হোক!
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
-
ঢাকা থেকে কুমিল্লা ট্রেনে যেতে কত সময় লাগে?
সাধারণত ২.৫ থেকে ৩.৫ ঘণ্টা। -
কোন ট্রেনটি সবচেয়ে দ্রুত?
মহানগর এক্সপ্রেস এবং মহানগর প্রভাতি এক্সপ্রেস দ্রুততম। -
ট্রেনের টিকিট অনলাইনে কীভাবে কিনব?
বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট বা অ্যাপ ব্যবহার করুন। -
শোভন শ্রেণির ভাড়া কত?
প্রায় ১৫০-২০০ টাকা। -
এসি কোচের ভাড়া কত?
প্রায় ৬০০-৮০০ টাকা। -
মহানগর এক্সপ্রেসের ছুটির দিন কোনটি?
কোনো ছুটির দিন নেই। -
চট্টলা এক্সপ্রেস কবে ছুটি থাকে?
শুক্রবার। -
ট্রেনে খাবার পাওয়া যায়?
হ্যাঁ, হালকা নাস্তা থেকে পূর্ণাঙ্গ খাবার পাওয়া যায়। -
ট্রেনে ওয়াই-ফাই সুবিধা আছে?
কিছু ট্রেনে ওয়াই-ফাই সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে নিরাপত্তা কেমন?
ট্রেনে নিরাপত্তা কর্মী এবং সিসিটিভি ক্যামেরা থাকে। -
অনলাইনে টিকিট কেনার জন্য কী প্রয়োজন?
জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট নম্বর। -
ঢাকা থেকে কুমিল্লার দূরত্ব কত?
প্রায় ১০৭ কিলোমিটার। -
ট্রেনের টিকিট কি ফেরতযোগ্য?
নির্দিষ্ট শর্ত সাপেক্ষে ফেরতযোগ্য। -
ট্রেনে কি এসি কোচ আছে?
হ্যাঁ, এসি কোচ পাওয়া যায়। -
ট্রেনে টয়লেট সুবিধা কেমন?
পরিষ্কার এবং স্বাস্থ্যকর। -
কোন ট্রেন রাতে চলে?
তূর্ণা এক্সপ্রেস এবং উপকূল এক্সপ্রেস রাতে চলে। -
ট্রেনে কি শিশুদের জন্য ছাড় আছে?
হ্যাঁ, শিশুদের জন্য ছাড় রয়েছে। -
ট্রেনের সময়সূচী কোথায় পাওয়া যায়?
রেলওয়ের ওয়েবসাইট বা স্টেশনে। -
ট্রেনে লাগেজ সীমা কত?
সাধারণত ২০-৩০ কেজি পর্যন্ত। -
ট্রেনে কি পোষা প্রাণী নেওয়া যায়?
না, পোষা প্রাণী নেওয়া নিষিদ্ধ। -
ট্রেনে ধূমপান করা যায়?
না, ধূমপান নিষিদ্ধ। -
ট্রেনে কি বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন যাত্রীদের জন্য সুবিধা আছে?
হ্যাঁ, কিছু ট্রেনে এই সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনের টিকিট কি আগে থেকে বুক করা যায়?
হ্যাঁ, অনলাইনে বা কাউন্টারে। -
ট্রেনে কি মোবাইল চার্জিং পয়েন্ট আছে?
কিছু ট্রেনে এই সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে কি ফার্স্ট এইড সুবিধা আছে?
সীমিত পরিসরে ফার্স্ট এইড সুবিধা পাওয়া যায়। -
ট্রেনে কি ইন্টারনেট ব্যবহার করা যায়?
কিছু ট্রেনে ওয়াই-ফাই সুবিধা থাকে। -
ট্রেনের ভাড়া কি পরিবর্তন হয়?
হ্যাঁ, সময়ের সঙ্গে ভাড়া পরিবর্তন হতে পারে। -
ট্রেনে কি গ্রুপ ডিসকাউন্ট আছে?
নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে গ্রুপ ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়। -
ট্রেনে কি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কোচ আছে?
হ্যাঁ, এসি কোচ রয়েছে। -
ট্রেনে কি খাবারের মান ভালো?
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে খাবারের মান ভালো। -
ট্রেনের টিকিট কি অন্য কাউকে দেওয়া যায়?
না, টিকিট ব্যক্তিগত এবং হস্তান্তরযোগ্য নয়। -
ট্রেনে কি শিশুদের জন্য খেলার জায়গা আছে?
না, এমন কোনো সুবিধা নেই। -
ট্রেনের সময়সূচী কি সবসময় একই থাকে?
না, সময়সূচী পরিবর্তন হতে পারে। -
ট্রেনে কি লাগেজ চুরির ঝুঁকি আছে?
সতর্ক থাকলে ঝুঁকি কম। -
ট্রেনে কি ওয়াশরুম সুবিধা পরিষ্কার?
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পরিষ্কার থাকে। -
ট্রেনে কি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য র্যাম্প আছে?
কিছু স্টেশনে এই সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে কি ফ্রি খাবার দেওয়া হয়?
না, খাবার কিনতে হয়। -
ট্রেনে কি মোবাইল নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়?
হ্যাঁ, বেশিরভাগ এলাকায় নেটওয়ার্ক পাওয়া যায়। -
ট্রেনে কি বিনোদনের ব্যবস্থা আছে?
না, তবে কিছু ট্রেনে ওয়াই-ফাই আছে। -
ট্রেনে কি বয়স্কদের জন্য ছাড় আছে?
হ্যাঁ, কিছু ক্ষেত্রে ছাড় পাওয়া যায়। -
ট্রেনে কি লাইভ ট্র্যাকিং সুবিধা আছে?
কিছু ট্রেনে এই সুবিধা থাকতে পারে। -
ট্রেনে কি ইমার্জেন্সি ব্রেক আছে?
হ্যাঁ, তবে শুধু জরুরি অবস্থায় ব্যবহার করা যায়। -
ট্রেনে কি শিশুদের জন্য আলাদা সিট আছে?
না, আলাদা সিট নেই। -
ট্রেনে কি মেডিকেল সুবিধা আছে?
সীমিত ফার্স্ট এইড সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে কি পার্কিং সুবিধা আছে?
স্টেশনে পার্কিং সুবিধা থাকতে পারে। -
ট্রেনে কি লাগেজ রাখার জায়গা আছে?
হ্যাঁ, লাগেজ রাখার পর্যাপ্ত জায়গা রয়েছে। -
ট্রেনে কি শীতকালে হিটার সুবিধা আছে?
না, এমন সুবিধা সাধারণত নেই। -
ট্রেনে কি টিকিট চেকার থাকে?
হ্যাঁ, টিকিট চেকার থাকে। -
ট্রেনে কি ছাত্রদের জন্য ছাড় আছে?
হ্যাঁ, নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে ছাড় পাওয়া যায়। -
ট্রেনে কি ধর্মীয় স্থানের জন্য থামে?
না, ট্রেন নির্দিষ্ট স্টেশন ছাড়া থামে না।













