রাজশাহী টু ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য ২০২৫ঃ রাজশাহী ও ঢাকা বাংলাদেশের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শহর, যেখানে রাজশাহী তার ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য, আম এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য বিখ্যাত, আর ঢাকা দেশের রাজধানী ও বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এই দুই শহরের মধ্যে যাতায়াতের জন্য ট্রেন একটি জনপ্রিয় এবং সাশ্রয়ী মাধ্যম। ট্রেনে যাত্রা শুধু আরামদায়কই নয়, বরং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগেরও একটি দারুণ সুযোগ দেয়। এই আর্টিকেলে আমরা রাজশাহী থেকে ঢাকাগামী ট্রেনের সর্বশেষ সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে আলোচনা করব। এই তথ্যগুলো আপনার যাত্রাকে আরও সহজ ও সুবিধাজনক করে তুলবে।
Also Read
আপনি যদি রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনে যাতায়াত করতে চান, তাহলে এই আর্টিকেলটি আপনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আমরা ট্রেনের সময়সূচী, টিকিটের মূল্য, সিটের ধরন এবং টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য প্রদান করব। এই তথ্যগুলো জানা থাকলে আপনার যাত্রা পরিকল্পনা আরও সুনির্দিষ্ট এবং আরামদায়ক হবে। চলুন, তাহলে শুরু করা যাক!
রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫
রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনে যাতায়াত করতে চাইলে ট্রেনের সময়সূচী জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক সময়সূচী জানা থাকলে আপনি আপনার যাত্রার পরিকল্পনা সহজে করতে পারবেন এবং সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন। বর্তমানে রাজশাহী থেকে ঢাকা রুটে পাঁচটি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করে। প্রতিটি ট্রেনের নির্দিষ্ট ছাড়ার সময়, পৌঁছানোর সময় এবং সাপ্তাহিক ছুটির দিন রয়েছে। নিচে টেবিল আকারে এই সময়সূচী উপস্থাপন করা হলো:
|
ট্রেনের নাম |
ছাড়ার সময় |
পৌঁছানোর সময় |
ছুটির দিন |
|---|---|---|---|
|
মধুমতি এক্সপ্রেস (৭৫৬) |
০৬:৪০ |
১৪:০০ |
বৃহস্পতিবার |
|
সিল্কসিটি এক্সপ্রেস (৭৫৪) |
০৭:৪০ |
১৩:২০ |
রবিবার |
|
বনলতা এক্সপ্রেস (৭৯২) |
০৭:০০ |
১১:৩৫ |
শুক্রবার |
|
পদ্মা এক্সপ্রেস (৭৬০) |
১৬:০০ |
২১:২৫ |
মঙ্গলবার |
|
ধূমকেতু এক্সপ্রেস (৭৭০) |
২৩:২০ |
০৫:০০ |
বুধবার |
এই সময়সূচী অনুসারে আপনি আপনার সুবিধামতো ট্রেন বেছে নিতে পারেন। উদাহরণস্বরূপ, বনলতা এক্সপ্রেস দ্রুততম সময়ে ঢাকায় পৌঁছায়, যা সকালের যাত্রীদের জন্য আদর্শ। অন্যদিকে, ধূমকেতু এক্সপ্রেস রাতের যাত্রীদের জন্য উপযুক্ত। প্রতিটি ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটির দিন সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি যাত্রার পরিকল্পনা আরও ভালোভাবে করতে পারবেন। যাত্রার আগে সময়সূচী আবার যাচাই করে নেওয়া ভালো, কারণ কখনো কখনো রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ সময়সূচী পরিবর্তন করতে পারে।
অন্য পোস্ট পড়ুনঃ ঢাকা টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য ২০২৫
ট্রেনের সময়সূচী জানার পাশাপাশি, আপনার যাত্রার সময় এবং পছন্দের উপর নির্ভর করে ট্রেন নির্বাচন করা উচিত। উদাহরণস্বরূপ, দিনের বেলায় যাত্রা করতে চাইলে মধুমতি বা সিল্কসিটি এক্সপ্রেস হতে পারে আপনার জন্য সুবিধাজনক। অন্যদিকে, রাতের যাত্রার জন্য ধূমকেতু এক্সপ্রেস একটি ভালো বিকল্প। সময়সূচী সম্পর্কে সঠিক তথ্য থাকলে আপনি স্টেশনে অপেক্ষার সময় কমাতে পারবেন এবং যাত্রা আরও উপভোগ্য হবে।
ট্রেনের টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম
ট্রেনের টিকিট বুকিং করা এখন আগের চেয়ে অনেক সহজ হয়েছে, ধন্যবাদ বাংলাদেশ রেলওয়ের ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মকে। আপনি বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বুক করতে পারেন। এছাড়া, নিকটবর্তী রেলওয়ে স্টেশনের টিকিট কাউন্টার থেকেও টিকিট সংগ্রহ করা যায়। অনলাইন বুকিংয়ের জন্য আপনাকে প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে এবং তারপর পছন্দের ট্রেন, তারিখ এবং সিট নির্বাচন করতে হবে।
অনলাইন বুকিংয়ের ক্ষেত্রে, আপনি মোবাইল ব্যাংকিং, ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড বা অন্যান্য ডিজিটাল পেমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। টিকিট বুকিংয়ের সময় আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর বা পাসপোর্ট নম্বর প্রয়োজন হতে পারে। এছাড়া, টিকিট বুকিংয়ের সময় সিটের ধরন (শোভন, স্নিগ্ধা, এসি সিট, এসি বার্থ) নির্বাচন করতে হবে। অনলাইন বুকিং সিস্টেমে আপনি ট্রেনের সময়সূচী এবং উপলব্ধ সিটের তথ্যও দেখতে পারবেন।
যদি আপনি রেলওয়ে স্টেশন থেকে টিকিট কিনতে চান, তাহলে যাত্রার তারিখের কয়েকদিন আগে থেকে টিকিট কাউন্টারে যোগাযোগ করা উচিত। বিশেষ করে ছুটির মৌসুমে বা উৎসবের সময় টিকিটের চাহিদা বেশি থাকে, তাই আগাম বুকিং করা ভালো। টিকিট কেনার সময় ট্রেনের নাম, যাত্রার তারিখ এবং সিটের ধরন স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন। এছাড়া, টিকিট বাতিল বা পরিবর্তনের নিয়ম সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত, যাতে প্রয়োজনে সুবিধা পান।
টিকিট বুকিংয়ের ক্ষেত্রে কিছু সাধারণ ভুল এড়িয়ে চলা উচিত। উদাহরণস্বরূপ, ভুল তারিখ বা ট্রেন নির্বাচন করলে আপনার যাত্রায় সমস্যা হতে পারে। এছাড়া, অনলাইন বুকিংয়ের সময় পেমেন্ট প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হলে টিকিট নিশ্চিত হবে না। তাই সব তথ্য যাচাই করে বুকিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন। যদি টিকিট বুকিং সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্য জানতে চান, তাহলে বাংলাদেশ রেলওয়ের হেল্পলাইন বা ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে পারেন।
রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের ভাড়ার তালিকা ২০২৫
রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনে যাতায়াতের জন্য টিকিটের মূল্য জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। টিকিটের মূল্য সিটের ধরনের উপর নির্ভর করে ভিন্ন হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভিন্ন ধরনের সিটের ব্যবস্থা করে, যাতে যাত্রীরা তাদের বাজেট ও আরামের পছন্দ অনুযায়ী সিট বেছে নিতে পারেন। নিচে টেবিল আকারে রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনের ভাড়ার তালিকা দেওয়া হলো:
|
আসন বিভাগ |
টিকিটের মূল্য |
|---|---|
|
শোভন |
৩৪০ টাকা |
|
স্নিগ্ধা |
৫৭০ টাকা |
|
এসি সিট |
৬৮০ টাকা |
|
এসি বার্থ |
১০২০ টাকা |
শোভন শ্রেণি সবচেয়ে সাশ্রয়ী বিকল্প, যা বাজেট-সচেতন যাত্রীদের জন্য উপযুক্ত। এটি আরামদায়ক হলেও, এসি সুবিধা নেই। স্নিগ্ধা শ্রেণি একটি মাঝারি স্তরের বিকল্প, যেখানে আপনি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে আরামদায়ক আসন পাবেন। এসি সিট এবং এসি বার্থ আরও বিলাসবহুল বিকল্প, যা দীর্ঘ যাত্রার জন্য অতিরিক্ত আরাম প্রদান করে। এসি বার্থ বিশেষ করে রাতের যাত্রার জন্য আদর্শ, কারণ এটি শুয়ে যাওয়ার সুবিধা দেয়।
টিকিটের মূল্য ছাড়াও, আপনার যাত্রার সময় এবং সিটের প্রাপ্যতা বিবেচনা করা উচিত। উৎসবের মৌসুমে বা ছুটির সময় এসি সিট এবং বার্থের চাহিদা বেশি থাকে, তাই আগাম বুকিং করা ভালো। এছাড়া, টিকিটের মূল্য সময়ে সময়ে পরিবর্তন হতে পারে, তাই যাত্রার আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট থেকে সর্বশেষ মূল্য যাচাই করে নেওয়া উচিত। এটি আপনার বাজেট পরিকল্পনায় সহায়তা করবে।
যাত্রীদের জন্য আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো টিকিটের প্রাপ্যতা। অনেক সময় জনপ্রিয় ট্রেনগুলোর টিকিট দ্রুত বিক্রি হয়ে যায়। তাই সময় থাকতে টিকিট বুক করা উচিত। এছাড়া, আপনি যদি গ্রুপে ভ্রমণ করেন, তাহলে সবার জন্য একসঙ্গে টিকিট বুক করার চেষ্টা করুন, যাতে একই কামরায় আসন পাওয়া যায়। এই তথ্যগুলো জানা থাকলে আপনার যাত্রা আরও সুবিধাজনক এবং আনন্দদায়ক হবে।
উপসংহার
রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনে যাতায়াত একটি জনপ্রিয় এবং সাশ্রয়ী বিকল্প। এই আর্টিকেলে আমরা ট্রেনের সময়সূচী, টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম এবং ভাড়ার তালিকা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সঠিক পরিকল্পনা এবং তথ্যের সাহায্যে আপনি আপনার যাত্রাকে আরও আরামদায়ক এবং ঝামেলামুক্ত করতে পারেন। আপনার পছন্দের ট্রেন এবং সিট নির্বাচন করে সময়মতো টিকিট বুক করুন এবং যাত্রার আনন্দ উপভোগ করুন। আপনার যাত্রা শুভ হোক!
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
-
রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেনে যেতে কত সময় লাগে?
ট্রেনের ধরনের উপর নির্ভর করে ৪.৫ থেকে ৭ ঘণ্টা সময় লাগতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, বনলতা এক্সপ্রেসে প্রায় ৪.৫ ঘণ্টা লাগে। -
রাজশাহী থেকে ঢাকা কত কিলোমিটার দূরে?
রাজশাহী থেকে ঢাকার দূরত্ব প্রায় ২৫০ কিলোমিটার। -
ট্রেনের টিকিট অনলাইনে কীভাবে বুক করব?
বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে অ্যাকাউন্ট তৈরি করে টিকিট বুক করতে পারেন। -
ট্রেনের টিকিট বাতিল করা যায় কি?
হ্যাঁ, তবে বাতিলের নিয়ম ও ফি সম্পর্কে রেলওয়ের ওয়েবসাইটে বিস্তারিত জানতে হবে। -
কোন ট্রেন সবচেয়ে দ্রুত ঢাকায় পৌঁছায়?
বনলতা এক্সপ্রেস সবচেয়ে কম সময়ে (প্রায় ৪.৫ ঘণ্টা) ঢাকায় পৌঁছায়। -
এসি বার্থ কি রাতের যাত্রার জন্য উপযুক্ত?
হ্যাঁ, এসি বার্থ রাতের যাত্রার জন্য শুয়ে যাওয়ার সুবিধা দেয়, বিশেষ করে ধূমকেতু এক্সপ্রেসে। -
ট্রেনের সময়সূচী কি পরিবর্তন হতে পারে?
হ্যাঁ, তাই যাত্রার আগে রেলওয়ের ওয়েবসাইট থেকে সময়সূচী যাচাই করুন। -
শোভন শ্রেণির টিকিট কি সবচেয়ে সস্তা?
হ্যাঁ, শোভন শ্রেণির টিকিট সবচেয়ে সাশ্রয়ী, মূল্য ৩৪০ টাকা। -
ট্রেনে কি খাবার সরবরাহ করা হয়?
কিছু ট্রেনে খাবার সরবরাহ করা হয়, তবে এটি ট্রেন ও সিটের ধরনের উপর নির্ভর করে। -
ট্রেনের টিকিট কতদিন আগে বুক করা যায়?
সাধারণত ১০ দিন আগে থেকে টিকিট বুকিং শুরু হয়। -
রাজশাহী থেকে ঢাকা ট্রেন কতটি স্টেশনে থামে?
ট্রেনের ধরনের উপর নির্ভর করে ৫-১০টি স্টেশনে থামতে পারে। -
এসি সিট ও এসি বার্থের মধ্যে পার্থক্য কী?
এসি সিটে বসার আসন এবং এসি বার্থে শুয়ে যাওয়ার সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে কি ওয়াই-ফাই সুবিধা আছে?
বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেনে ওয়াই-ফাই সুবিধা নেই। -
ট্রেনের টিকিট কি ট্রান্সফারযোগ্য?
না, ট্রেনের টিকিট সাধারণত ট্রান্সফারযোগ্য নয়। -
শিশুদের জন্য টিকিটের মূল্য কী?
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য টিকিট ফ্রি, তবে আসন বরাদ্দ হয় না। -
ট্রেনে কি লাগেজের সীমাবদ্ধতা আছে?
হ্যাঁ, সাধারণত ২৫-৩০ কেজি পর্যন্ত লাগেজ বিনামূল্যে বহন করা যায়। -
ট্রেনে কি ধূমপানের অনুমতি আছে?
না, ট্রেনে ধূমপান নিষিদ্ধ। -
ট্রেন বিলম্ব হলে কী করণীয়?
রেলওয়ে হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন বা স্টেশনে খোঁজ নিন। -
ট্রেনে কি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ সুবিধা আছে?
কিছু ট্রেনে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ আসন বরাদ্দ থাকে। -
টিকিট বুকিংয়ের জন্য কি জাতীয় পরিচয়পত্র প্রয়োজন?
হ্যাঁ, অনলাইন বুকিংয়ের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট নম্বর প্রয়োজন। -
ট্রেনে কি পোষা প্রাণী নিয়ে যাওয়া যায়?
না, সাধারণত পোষা প্রাণী নিয়ে যাওয়ার অনুমতি নেই। -
ট্রেনের টিকিট হারিয়ে গেলে কী করব?
রেলওয়ে স্টেশনে যোগাযোগ করুন এবং আপনার বুকিং তথ্য প্রদান করুন। -
কোন ট্রেনে সবচেয়ে বেশি আরাম পাওয়া যায়?
এসি বার্থ সহ ট্রেনগুলো, যেমন ধূমকেতু এক্সপ্রেস, বেশি আরামদায়ক। -
ট্রেনে কি মোবাইল চার্জিংয়ের সুবিধা আছে?
এসি কামরায় সাধারণত চার্জিং পয়েন্ট থাকে। -
ট্রেনের টিকিট কি রিফান্ডযোগ্য?
হ্যাঁ, তবে রিফান্ড নিয়ম অনুসারে ফি কাটা হতে পারে। -
বনলতা এক্সপ্রেস কি প্রতিদিন চলে?
না, শুক্রবার ছুটির দিন। -
ট্রেনে কি শিশুদের জন্য খেলনা বা বিনোদনের ব্যবস্থা আছে?
না, এ ধরনের সুবিধা সাধারণত থাকে না। -
ট্রেনে কি চিকিৎসা সুবিধা আছে?
না, তবে জরুরি পরিস্থিতিতে স্টেশনে সহায়তা পাওয়া যায়। -
ট্রেনের সময়সূচী কোথায় যাচাই করা যায়?
বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট বা অ্যাপে যাচাই করা যায়। -
ট্রেনে কি গ্রুপ ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়?
সাধারণত গ্রুপ ডিসকাউন্ট দেওয়া হয় না। -
ট্রেনে কি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরা সবসময় পাওয়া যায়?
না, এসি সিট বা বার্থের প্রাপ্যতা নির্ভর করে ট্রেন ও সময়ের উপর। -
ট্রেনে কি খাবার অর্ডার করা যায়?
কিছু ট্রেনে খাবার অর্ডারের সুবিধা থাকে, তবে আগে থেকে জেনে নিন। -
ট্রেনে কি ফার্স্ট এইড কিট পাওয়া যায়?
সাধারণত ফার্স্ট এইড কিট থাকে না, তবে স্টাফের কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। -
ট্রেনে কি সিনিয়র সিটিজেন ডিসকাউন্ট আছে?
বর্তমানে সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য বিশেষ ডিসকাউন্ট নেই। -
ট্রেনে কি ওয়াশরুম সুবিধা আছে?
হ্যাঁ, প্রতিটি কামরায় ওয়াশরুম সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে কি সিট পরিবর্তন করা যায়?
সিট পরিবর্তন সাধারণত সম্ভব নয়, তবে ট্রেন স্টাফের সাথে কথা বলে দেখতে পারেন। -
ট্রেনে কি স্মোক ডিটেক্টর আছে?
না, বেশিরভাগ ট্রেনে স্মোক ডিটেক্টর নেই। -
ট্রেনে কি বিনামূল্যে পানি সরবরাহ করা হয়?
না, পানি সাধারণত কিনতে হয়। -
ট্রেনে কি বাচ্চাদের জন্য বিশেষ সিট আছে?
না, তবে শিশুদের জন্য টিকিট ফ্রি থাকতে পারে। -
ট্রেনে কি লাগেজ চুরির ঝুঁকি আছে?
ঝুঁকি থাকতে পারে, তাই লাগেজের উপর নজর রাখুন। -
ট্রেনে কি সিসিটিভি ক্যামেরা আছে?
বর্তমানে বেশিরভাগ ট্রেনে সিসিটিভি নেই। -
ট্রেনে কি ইন্টারনেট সুবিধা আছে?
না, ট্রেনে ইন্টারনেট সুবিধা নেই। -
ট্রেনে কি বিশেষ প্রয়োজনের যাত্রীদের জন্য সুবিধা আছে?
কিছু ট্রেনে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ সুবিধা থাকে। -
ট্রেনে কি বিনোদনের ব্যবস্থা আছে?
না, ট্রেনে বিনোদনের ব্যবস্থা নেই। -
ট্রেনে কি শিশুদের জন্য ডিসকাউন্ট আছে?
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য টিকিট ফ্রি। -
ট্রেনে কি লাগেজ রাখার জন্য বিশেষ জায়গা আছে?
হ্যাঁ, আসনের উপরে বা নিচে লাগেজ রাখার জায়গা থাকে। -
ট্রেনে কি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট চেক করা যায়?
হ্যাঁ, ই-টিকিটের ক্ষেত্রে মোবাইল অ্যাপে টিকিট দেখানো যায়। -
ট্রেনে কি টিকিট ছাড়া ভ্রমণ করা যায়?
না, টিকিট ছাড়া ভ্রমণ করলে জরিমানা হতে পারে। -
ট্রেনে কি জরুরি ব্রেক সুবিধা আছে?
হ্যাঁ, জরুরি ব্রেক সুবিধা থাকে, তবে শুধু জরুরি কারণে ব্যবহার করা উচিত। -
ট্রেনে কি যাত্রীদের জন্য বীমা সুবিধা আছে?
বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ে যাত্রীদের জন্য বীমা সুবিধা প্রদান করে না।














