ঢাকা টু কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা ২০২৫ঃ কক্সবাজার, বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের শহর, বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় পর্যটন গন্তব্য। সমুদ্রের ঢেউ, সৈকতের মনোরম পরিবেশ এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রতি বছর লাখো পর্যটককে আকর্ষণ করে। ঢাকা থেকে কক্সবাজার যাওয়ার জন্য ট্রেন একটি সাশ্রয়ী, আরামদায়ক এবং পরিবেশবান্ধব যাতায়াত মাধ্যম। এই আর্টিকেলে আমরা ঢাকা থেকে কক্সবাজারগামী ট্রেনের সর্বশেষ সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা, টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে আলোচনা করব। এই তথ্যগুলো আপনার যাত্রাকে আরও সহজ, পরিকল্পিত এবং আনন্দদায়ক করে তুলবে।
Also Read
আপনি যদি কক্সবাজারের মনোরম সৈকতে ছুটি কাটাতে চান, তাহলে ট্রেনের সময়সূচী এবং ভাড়া সম্পর্কে সঠিক তথ্য জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই আর্টিকেলে আমরা আপনাকে সঠিক তথ্য প্রদানের মাধ্যমে আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনাকে আরও সুবিধাজনক করতে সহায়তা করব। ট্রেনে যাত্রা শুধুমাত্র সাশ্রয়ী নয়, বরং পথের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগের একটি দারুণ সুযোগও দেয়। চলুন, তাহলে ঢাকা থেকে কক্সবাজার ট্রেন যাত্রার বিস্তারিত জেনে নিই!
ঢাকা থেকে কক্সবাজার ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫
ঢাকা থেকে কক্সবাজার ট্রেনে যাতায়াতের জন্য সময়সূচী জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক সময়সূচী জানা থাকলে আপনি আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনা আরও সুনির্দিষ্টভাবে করতে পারবেন এবং সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবেন। বর্তমানে ঢাকা থেকে কক্সবাজার রুটে দুটি আন্তঃনগর ট্রেন চলাচল করে। এই ট্রেনগুলোর সময়সূচী এবং সাপ্তাহিক ছুটির দিন নিচে টেবিল আকারে দেওয়া হলো:
|
ট্রেনের নাম |
ছুটির দিন |
ছাড়ার সময় |
পৌঁছানোর সময় |
|---|---|---|---|
|
কক্সবাজার এক্সপ্রেস |
সোমবার |
২২:৩০ |
০৭:২০ |
|
পর্যটক এক্সপ্রেস (৮১৬) |
রবিবার |
০৬:১৫ |
১৫:০০ |
এই সময়সূচী অনুযায়ী, কক্সবাজার এক্সপ্রেস রাতের যাত্রার জন্য উপযুক্ত, যা রাত ১০:৩০ টায় ছাড়ে এবং সকাল ৭:২০ টায় কক্সবাজার পৌঁছায়। অন্যদিকে, পর্যটক এক্সপ্রেস দিনের যাত্রার জন্য আদর্শ, যা সকাল ৬:১৫ টায় ছাড়ে এবং বিকেল ৩:০০ টায় গন্তব্যে পৌঁছায়। ট্রেনের ছুটির দিন সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি সঠিক দিনে যাত্রার পরিকল্পনা করতে পারবেন। যাত্রার আগে সময়সূচী যাচাই করে নেওয়া উচিত, কারণ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ সময়সূচীতে পরিবর্তন আনতে পারে।
ট্রেনের সময়সূচী জানার পাশাপাশি, আপনার ভ্রমণের সময় এবং পছন্দের উপর নির্ভর করে ট্রেন নির্বাচন করা উচিত। উদাহরণস্বরূপ, রাতের যাত্রা পছন্দ করলে কক্সবাজার এক্সপ্রেস বেছে নিতে পারেন, আর দিনের বেলা ভ্রমণ করতে চাইলে পর্যটক এক্সপ্রেস উপযুক্ত। সময়সূচী সম্পর্কে সঠিক তথ্য থাকলে আপনি স্টেশনে অপেক্ষার সময় কমাতে পারবেন এবং যাত্রা আরও উপভোগ্য হবে। সর্বশেষ তথ্যের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা হেল্পলাইনের সাথে যোগাযোগ করুন।
ট্রেনের টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম
ট্রেনের টিকিট বুকিং এখন আগের চেয়ে অনেক সহজ, ধন্যবাদ বাংলাদেশ রেলওয়ের ডিজিটাল সুবিধাকে। আপনি বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বুক করতে পারেন। এছাড়া, নিকটবর্তী রেলওয়ে স্টেশনের টিকিট কাউন্টার থেকেও টিকিট কেনা যায়। অনলাইন বুকিংয়ের জন্য আপনাকে প্রথমে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করতে হবে এবং তারপর ট্রেন, যাত্রার তারিখ এবং সিটের ধরন নির্বাচন করতে হবে।
অনলাইন বুকিংয়ের ক্ষেত্রে, আপনি মোবাইল ব্যাংকিং, ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড বা অন্যান্য ডিজিটাল পেমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করতে পারেন। টিকিট বুকিংয়ের সময় জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট নম্বর প্রয়োজন হতে পারে। সিট নির্বাচনের সময় শোভন চেয়ার, স্নিগ্ধা, এসি সিট বা এসি বার্থের মধ্যে পছন্দ করতে পারেন। অনলাইন প্ল্যাটফর্মে আপনি ট্রেনের সময়সূচী এবং উপলব্ধ সিটের তথ্যও দেখতে পারবেন।
রেলওয়ে স্টেশন থেকে টিকিট কিনতে চাইলে যাত্রার কয়েকদিন আগে থেকে কাউন্টারে যোগাযোগ করা উচিত। বিশেষ করে উৎসবের মৌসুমে বা ছুটির সময় টিকিটের চাহিদা বেশি থাকে, তাই আগাম বুকিং করা ভালো। টিকিট কেনার সময় ট্রেনের নাম, যাত্রার তারিখ এবং সিটের ধরন স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন। টিকিট বাতিল বা পরিবর্তনের নিয়ম সম্পর্কে জেনে রাখা উচিত, যাতে প্রয়োজনে সুবিধা পান।
টিকিট বুকিংয়ের সময় কিছু সাধারণ ভুল এড়িয়ে চলুন, যেমন ভুল তারিখ বা ট্রেন নির্বাচন। অনলাইন বুকিংয়ের ক্ষেত্রে পেমেন্ট প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হলে টিকিট নিশ্চিত হবে না। তাই সব তথ্য যাচাই করে বুকিং প্রক্রিয়া সম্পন্ন করুন। টিকিট বুকিং সম্পর্কে আরও বিস্তারিত তথ্যের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের হেল্পলাইন বা ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে পারেন।
ঢাকা থেকে কক্সবাজার ট্রেনের ভাড়ার তালিকা ২০২৫
ট্রেনের ভাড়া জানা আপনার ভ্রমণ বাজেট পরিকল্পনার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ঢাকা থেকে কক্সবাজার ট্রেনের ভাড়া সিটের ধরনের উপর নির্ভর করে ভিন্ন হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভিন্ন ধরনের সিট অফার করে, যাতে যাত্রীরা তাদের বাজেট এবং আরামের পছন্দ অনুযায়ী সিট বেছে নিতে পারেন। নিচে টেবিল আকারে ভাড়ার তালিকা দেওয়া হলো:
|
আসন বিভাগ |
টিকিটের মূল্য |
|---|---|
|
শোভন চেয়ার |
৬৯৫ টাকা |
|
স্নিগ্ধা |
১৩২৫ টাকা |
|
এসি সিট |
১৫৯০ টাকা |
|
এসি বার্থ |
২৩৮০ টাকা |
শোভন চেয়ার সবচেয়ে সাশ্রয়ী বিকল্প, যা বাজেট-সচেতন যাত্রীদের জন্য উপযুক্ত। স্নিগ্ধা শ্রেণি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে আরামদায়ক আসন সরবরাহ করে, যা মাঝারি বাজেটের যাত্রীদের জন্য আদর্শ। এসি সিট এবং এসি বার্থ আরও বিলাসবহুল বিকল্প, যা দীর্ঘ যাত্রার জন্য অতিরিক্ত আরাম প্রদান করে। এসি বার্থ বিশেষ করে রাতের যাত্রার জন্য উপযুক্ত, কারণ এটি শুয়ে যাওয়ার সুবিধা দেয়।
ভাড়ার তালিকা ছাড়াও, সিটের প্রাপ্যতা এবং যাত্রার সময় বিবেচনা করা উচিত। উৎসবের মৌসুমে এসি সিট এবং বার্থের চাহিদা বেশি থাকে, তাই আগাম বুকিং করা ভালো। ভাড়া সময়ে সময়ে পরিবর্তন হতে পারে, তাই যাত্রার আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট থেকে সর্বশেষ মূল্য যাচাই করে নিন। এটি আপনার বাজেট পরিকল্পনায় সহায়তা করবে এবং অপ্রয়োজনীয় ঝামেলা এড়াতে সাহায্য করবে।
অন্য পোস্ট পড়ুনঃ ঢাকা টু কুমিল্লা ট্রেনের সময়সূচী ও টিকিটের মূল্য ২০২৫
জনপ্রিয় ট্রেনগুলোর টিকিট দ্রুত বিক্রি হয়ে যায়, বিশেষ করে কক্সবাজার এক্সপ্রেসের এসি বার্থ। তাই সময় থাকতে টিকিট বুক করা উচিত। গ্রুপে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সবার জন্য একসঙ্গে টিকিট বুক করার চেষ্টা করুন, যাতে একই কামরায় আসন পাওয়া যায়। সঠিক তথ্য এবং পরিকল্পনার মাধ্যমে আপনার কক্সবাজার যাত্রা আরও সুবিধাজনক এবং আনন্দদায়ক হবে।
উপসংহার
ঢাকা থেকে কক্সবাজার ট্রেনে যাতায়াত একটি সাশ্রয়ী এবং আরামদায়ক বিকল্প, যা আপনাকে সমুদ্র সৈকতের মনোরম পরিবেশে পৌঁছে দেবে। এই আর্টিকেলে আমরা ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা এবং টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সঠিক পরিকল্পনা এবং আগাম টিকিট বুকিংয়ের মাধ্যমে আপনি আপনার যাত্রাকে আরও সহজ এবং উপভোগ্য করতে পারেন। কক্সবাজারের সৌন্দর্য উপভোগ করতে প্রস্তুত হন এবং শুভ যাত্রা!
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
-
ঢাকা থেকে কক্সবাজার ট্রেনে যেতে কত সময় লাগে?
ট্রেনের ধরনের উপর নির্ভর করে ৮.৫ থেকে ৯ ঘণ্টা সময় লাগে। -
ঢাকা থেকে কক্সবাজার কত কিলোমিটার দূরে?
প্রায় ৪০০ কিলোমিটার। -
ট্রেনের টিকিট অনলাইনে কীভাবে বুক করব?
বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বুক করতে পারেন। -
ট্রেনের টিকিট বাতিল করা যায় কি?
হ্যাঁ, তবে বাতিলের নিয়ম ও ফি সম্পর্কে রেলওয়ের ওয়েবসাইটে জানতে হবে। -
কোন ট্রেন রাতের যাত্রার জন্য উপযুক্ত?
কক্সবাজার এক্সপ্রেস রাত ১০:৩০ টায় ছাড়ে, যা রাতের যাত্রার জন্য আদর্শ। -
এসি বার্থ কি দিনের যাত্রার জন্য পাওয়া যায়?
হ্যাঁ, তবে এটি রাতের যাত্রার জন্য বেশি উপযুক্ত। -
ট্রেনের সময়সূচী কি পরিবর্তন হতে পারে?
হ্যাঁ, তাই যাত্রার আগে রেলওয়ের ওয়েবসাইট থেকে যাচাই করুন। -
শোভন চেয়ার কি সবচেয়ে সস্তা বিকল্প?
হ্যাঁ, শোভন চেয়ারের টিকিট মূল্য ৬৯৫ টাকা, যা সবচেয়ে সাশ্রয়ী। -
ট্রেনে কি খাবার সরবরাহ করা হয়?
কিছু ট্রেনে খাবার সরবরাহ করা হয়, তবে এটি ট্রেন ও সিটের ধরনের উপর নির্ভর করে। -
ট্রেনের টিকিট কতদিন আগে বুক করা যায়?
সাধারণত ১০ দিন আগে থেকে বুকিং শুরু হয়। -
ট্রেন কতটি স্টেশনে থামে?
ট্রেনের ধরনের উপর নির্ভর করে ৮-১২টি স্টেশনে থামতে পারে। -
এসি সিট ও এসি বার্থের মধ্যে পার্থক্য কী?
এসি সিটে বসার আসন এবং এসি বার্থে শুয়ে যাওয়ার সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে কি ওয়াই-ফাই সুবিধা আছে?
বর্তমানে ট্রেনে ওয়াই-ফাই সুবিধা নেই। -
ট্রেনের টিকিট কি ট্রান্সফারযোগ্য?
না, টিকিট সাধারণত ট্রান্সফারযোগ্য নয়। -
শিশুদের জন্য টিকিটের মূল্য কী?
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য টিকিট ফ্রি, তবে আসন বরাদ্দ হয় না। -
ট্রেনে কি লাগেজের সীমাবদ্ধতা আছে?
হ্যাঁ, সাধারণত ২৫-৩০ কেজি পর্যন্ত লাগেজ বিনামূল্যে বহন করা যায়। -
ট্রেনে কি ধূমপানের অনুমতি আছে?
না, ট্রেনে ধূমপান নিষিদ্ধ। -
ট্রেন বিলম্ব হলে কী করণীয়?
রেলওয়ে হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন বা স্টেশনে খোঁজ নিন। -
ট্রেনে কি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ সুবিধা আছে?
কিছু ট্রেনে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ আসন থাকে। -
টিকিট বুকিংয়ের জন্য কি জাতীয় পরিচয়পত্র প্রয়োজন?
হ্যাঁ, অনলাইন বুকিংয়ের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট নম্বর প্রয়োজন। -
ট্রেনে কি পোষা প্রাণী নিয়ে যাওয়া যায়?
না, সাধারণত পোষা প্রাণী নিয়ে যাওয়ার অনুমতি নেই। -
ট্রেনের টিকিট হারিয়ে গেলে কী করব?
রেলওয়ে স্টেশনে যোগাযোগ করুন এবং বুকিং তথ্য প্রদান করুন। -
কোন ট্রেনে সবচেয়ে বেশি আরাম পাওয়া যায়?
এসি বার্থ সহ কক্সবাজার এক্সপ্রেস রাতের যাত্রার জন্য আরামদায়ক। -
ট্রেনে কি মোবাইল চার্জিংয়ের সুবিধা আছে?
এসি কামরায় সাধারণত চার্জিং পয়েন্ট থাকে। -
ট্রেনের টিকিট কি রিফান্ডযোগ্য?
হ্যাঁ, তবে রিফান্ড নিয়ম অনুসারে ফি কাটা হতে পারে। -
পর্যটক এক্সপ্রেস কি প্রতিদিন চলে?
না, রবিবার ছুটির দিন। -
ট্রেনে কি শিশুদের জন্য খেলনা বা বিনোদনের ব্যবস্থা আছে?
না, এ ধরনের সুবিধা সাধারণত থাকে না। -
ট্রেনে কি চিকিৎসা সুবিধা আছে?
না, তবে জরুরি পরিস্থিতিতে স্টেশনে সহায়তা পাওয়া যায়। -
ট্রেনের সময়সূচী কোথায় যাচাই করা যায়?
বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট বা অ্যাপে যাচাই করা যায়। -
ট্রেনে কি গ্রুপ ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়?
সাধারণত গ্রুপ ডিসকাউন্ট দেওয়া হয় না। -
ট্রেনে কি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরা সবসময় পাওয়া যায়?
না, এসি সিট বা বার্থের প্রাপ্যতা নির্ভর করে ট্রেন ও সময়ের উপর। -
ট্রেনে কি খাবার অর্ডার করা যায়?
কিছু ট্রেনে খাবার অর্ডারের সুবিধা থাকে, তবে আগে থেকে জেনে নিন। -
ট্রেনে কি ফার্স্ট এইড কিট পাওয়া যায়?
সাধারণত ফার্স্ট এইড কিট থাকে না, তবে স্টাফের কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। -
ট্রেনে কি সিনিয়র সিটিজেন ডিসকাউন্ট আছে?
বর্তমানে সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য বিশেষ ডিসকাউন্ট নেই। -
ট্রেনে কি ওয়াশরুম সুবিধা আছে?
হ্যাঁ, প্রতিটি কামরায় ওয়াশরুম সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে কি সিট পরিবর্তন করা যায়?
সিট পরিবর্তন সাধারণত সম্ভব নয়, তবে ট্রেন স্টাফের সাথে কথা বলে দেখতে পারেন। -
ট্রেনে কি স্মোক ডিটেক্টর আছে?
না, বেশিরভাগ ট্রেনে স্মোক ডিটেক্টর নেই। -
ট্রেনে কি বিনামূল্যে পানি সরবরাহ করা হয়?
না, পানি সাধারণত কিনতে হয়। -
ট্রেনে কি বাচ্চাদের জন্য বিশেষ সিট আছে?
না, তবে শিশুদের জন্য টিকিট ফ্রি থাকতে পারে। -
ট্রেনে কি লাগেজ চুরির ঝুঁকি আছে?
ঝুঁকি থাকতে পারে, তাই লাগেজের উপর নজর রাখুন। -
ট্রেনে কি সিসিটিভি ক্যামেরা আছে?
বর্তমানে বেশিরভাগ ট্রেনে সিসিটিভি নেই। -
ট্রেনে কি ইন্টারনেট সুবিধা আছে?
না, ট্রেনে ইন্টারনেট সুবিধা নেই। -
ট্রেনে কি বিশেষ প্রয়োজনের যাত্রীদের জন্য সুবিধা আছে?
কিছু ট্রেনে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ সুবিধা থাকে। -
ট্রেনে কি বিনোদনের ব্যবস্থা আছে?
না, ট্রেনে বিনোদনের ব্যবস্থা নেই। -
ট্রেনে কি শিশুদের জন্য ডিসকাউন্ট আছে?
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য টিকিট ফ্রি। -
ট্রেনে কি লাগেজ রাখার জন্য বিশেষ জায়গা আছে?
হ্যাঁ, আসনের উপরে বা নিচে লাগেজ রাখার জায়গা থাকে। -
ট্রেনে কি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট চেক করা যায়?
হ্যাঁ, ই-টিকিটের ক্ষেত্রে মোবাইল অ্যাপে টিকিট দেখানো যায়। -
ট্রেনে কি টিকিট ছাড়া ভ্রমণ করা যায়?
না, টিকিট ছাড়া ভ্রমণ করলে জরিমানা হতে পারে। -
ট্রেনে কি জরুরি ব্রেক সুবিধা আছে?
হ্যাঁ, জরুরি ব্রেক সুবিধা থাকে, তবে শুধু জরুরি কারণে ব্যবহার করা উচিত। -
ট্রেনে কি যাত্রীদের জন্য বীমা সুবিধা আছে?
বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ে যাত্রীদের জন্য বীমা সুবিধা প্রদান করে না।
