চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫ঃ আসসালামু আলাইকুম। চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা সম্পর্কিত এই নিবন্ধে আপনাকে স্বাগতম। চিত্রা এক্সপ্রেস বাংলাদেশের ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা রুটে চলাচলকারী একটি জনপ্রিয় আন্তঃনগর ট্রেন। এই ট্রেনটি ২০০৭ সালের ৭ অক্টোবর প্রথম যাত্রা শুরু করে। ঢাকা কমলাপুর রেলওয়ে স্টেশন থেকে খুলনা রেলওয়ে স্টেশন পর্যন্ত এই ট্রেন ৪৪৯ কিলোমিটার (২৭৯ মাইল) দূরত্ব অতিক্রম করে, যা প্রায় ৮-৯ ঘণ্টার যাত্রা। ট্রেনটিতে মোট ১২টি বগি এবং ৭৮১টি আসন রয়েছে, যা এসি বার্থ, এসি সিট, স্নিগ্ধা, প্রথম বার্থ, প্রথম সিট এবং শোভন চেয়ারের মতো বিভিন্ন আসন বিভাগ নিয়ে গঠিত। এই নিবন্ধে আমরা চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা, যাত্রাবিরতি স্টেশন এবং অন্যান্য প্রাসঙ্গিক তথ্য বিস্তারিতভাবে তুলে ধরব, যা আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনাকে আরও সহজ এবং সুষ্ঠু করবে।
Also Read
প্রতিদিন এই ট্রেনে হাজার হাজার যাত্রী ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা যাতায়াত করে। এর দ্রুতগতি, সময়ানুবর্তিতা এবং সাশ্রয়ী ভাড়া এটিকে ব্যবসায়িক, শিক্ষাগত এবং পারিবারিক ভ্রমণের জন্য একটি পছন্দের মাধ্যম করে তুলেছে। ট্রেনটি আধুনিক সুবিধা যেমন এসি কোচ, ক্যান্টিন এবং আরামদায়ক আসন ব্যবস্থা প্রদান করে। এই নিবন্ধটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি চিত্রা এক্সপ্রেসের সময়সূচী, ভাড়া, যাত্রাবিরতি এবং সার্ভিস সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে পারবেন।
এই ট্রেনটি দ্রুতগামী এবং সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছায়, যা এটিকে অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় পছন্দনীয় করে তুলেছে। ট্রেনটি বিভিন্ন স্টেশনে থামে, যা স্থানীয় যাত্রীদের জন্য সুবিধাজনক। এটি উচ্চ চাহিদার সময়ে জনপ্রিয়, বিশেষ করে ছুটির মৌসুমে। অগ্রিম টিকিট বুকিং পছন্দের আসন নিশ্চিত করতে সহায়ক।
অন্য পোষ্ট: আশুগঞ্জ টু ঢাকা ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা
চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী
চিত্রা এক্সপ্রেস (ট্রেন নম্বর: ৭৬৩/৭৬৪) ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা রুটে সপ্তাহে ছয় দিন চলাচল করে। ট্রেনটির সাপ্তাহিক ছুটির দিন সোমবার, যখন এটি কোনো কার্যক্রম পরিচালনা করে না। এই ট্রেনটি দ্রুতগামী এবং সময়ানুবর্তী হওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে অত্যন্ত জনপ্রিয়। নিচে ট্রেনের সময়সূচী এবং ছুটির দিনের তথ্য টেবিল আকারে দেওয়া হলো:
| রুট | ছুটির দিন | ছাড়ার সময় | পৌঁছানোর সময় |
|---|---|---|---|
| ঢাকা টু খুলনা | সোমবার | সন্ধ্যা ১৯:৩০ | ভোর ০৪:১০ |
| খুলনা টু ঢাকা | সোমবার | সকাল ০৯:০০ | বিকেল ১৭:৫৫ |
নোট: ট্রেনের সময়সূচী মৌসুম বা প্রশাসনিক কারণে পরিবর্তন হতে পারে। সর্বশেষ তথ্যের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা শোধ অ্যাপে যোগাযোগ করুন। চিত্রা এক্সপ্রেসের দ্রুতগতি এবং আরামদায়ক সুবিধা, যেমন এসি কোচ এবং ক্যান্টিন, এটিকে অন্যান্য যানবাহনের তুলনায় সাশ্রয়ী এবং সুবিধাজনক করে তুলেছে। যাত্রীদের জন্য অগ্রিম টিকিট বুকিং পছন্দের আসন নিশ্চিত করতে সহায়ক।
ট্রেনটি বিভিন্ন স্টেশনে যাত্রাবিরতি দেয়, যা স্থানীয় যাত্রীদের জন্য সুবিধাজনক। এটি প্রতিদিন নিয়মিত চলাচল করে এবং বিশেষ করে ছুটির মৌসুমে ব্যাপক চাহিদা থাকে। ট্রেনটি আরামদায়ক আসন বিন্যাস এবং আধুনিক সুবিধা প্রদান করে। ভ্রমণের সময় এই তথ্যগুলো জানা থাকলে যাত্রা আরও সুগম হয়।
চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনটি সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য পরিচিত। এটি যাত্রীদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য বিকল্প। ট্রেনটি রাতের এবং দিনের উভয় সময়ে চলাচল করে, যা বিভিন্ন সময়ে ভ্রমণকারীদের জন্য উপযুক্ত। ভ্রমণের পরিকল্পনা করার আগে সময়সূচী যাচাই করা গুরুত্বপূর্ণ।
চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনের ভাড়ার তালিকা
চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনে ভ্রমণের আগে ভাড়ার তালিকা জানা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এটি আপনার বাজেট এবং পছন্দ অনুযায়ী আসন নির্বাচন করতে সহায়তা করে। ট্রেনটি বিভিন্ন আসন বিভাগ অফার করে, যা সাশ্রয়ী থেকে প্রিমিয়াম পর্যন্ত বিস্তৃত। নিচে ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা রুটের ভাড়ার তালিকা দেওয়া হলো:
| আসন বিভাগ | টিকিটের মূল্য (টাকা) |
|---|---|
| এসি বার্থ | ১৫০৫ |
| এসি সিট | ১০০৫ |
| স্নিগ্ধা | ৮৪০ |
| প্রথম বার্থ | ১০০৫ |
| প্রথম সিট | ৬৭০ |
| শোভন চেয়ার | ৫০৫ |
বিশেষ নোট: অনলাইন টিকিট বুকিংয়ে ২০ টাকা সার্ভিস চার্জ এবং এসি বার্থের জন্য ৫০ টাকা বেডিং চার্জ যুক্ত হতে পারে। ভাড়া পরিবর্তন হতে পারে, তাই বুকিংয়ের আগে সর্বশেষ তথ্য যাচাই করুন। এসি বার্থ এবং স্নিগ্ধা আসন দীর্ঘ যাত্রায় আরাম প্রদান করে, যখন শোভন চেয়ার সাশ্রয়ী ভ্রমণের জন্য উপযুক্ত। অগ্রিম বুকিংয়ের মাধ্যমে পছন্দের আসন নিশ্চিত করা যায়।
ট্রেনটি বিভিন্ন বাজেটের যাত্রীদের জন্য উপযুক্ত। এসি বার্থ রাতের যাত্রায় আরামদায়ক ঘুমের সুযোগ দেয়। শোভন চেয়ার সাশ্রয়ী মূল্যে ভ্রমণের জন্য জনপ্রিয়। ভ্রমণের আগে ভাড়ার তালিকা জানা থাকলে বাজেট পরিকল্পনা সহজ হয়।
চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেন এখন কোথায়
চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনের বর্তমান অবস্থান জানতে বাংলাদেশ রেলওয়ের ট্রেন ট্র্যাকিং সুবিধা ব্যবহার করা যায়। মোবাইলের মেসেজ অপশনে গিয়ে “TR 763” (ঢাকা থেকে খুলনা) বা “TR 764” (খুলনা থেকে ঢাকা) লিখে ১৬৩১৮ নম্বরে পাঠান। এছাড়া, বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট বা শোধ অ্যাপ থেকেও ট্রেনের অবস্থান জানা যায়। এই সুবিধা যাত্রীদের ট্রেনের বর্তমান অবস্থান এবং সম্ভাব্য বিলম্ব সম্পর্কে আপডেট প্রদান করে। ট্র্যাকিং সুবিধা ভ্রমণ পরিকল্পনাকে আরও সুবিধাজনক করে।
ট্রেন ট্র্যাকিং সিস্টেমটি আধুনিক এবং ব্যবহারকারী-বান্ধব। এটি যাত্রীদের সময়মতো স্টেশনে পৌঁছাতে সহায়তা করে। ট্রেনের বিলম্ব হলে আগাম তথ্য পাওয়া যায়। ভ্রমণের সময় এই সুবিধা ব্যবহার করলে যাত্রা আরও সুষ্ঠু হয়।
চিত্রা এক্সপ্রেস সাপ্তাহিক বন্ধ
চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনের সাপ্তাহিক ছুটির দিন সোমবার। এই দিনে ট্রেনটি কোনো কার্যক্রম পরিচালনা করে না। এটি যাত্রীদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য এবং আরামদায়ক পরিবহন মাধ্যম। ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন নিয়মিত চলাচল করে। ট্রেনটি বিভিন্ন স্টেশনে থামে, যা স্থানীয় যাত্রীদের জন্য সুবিধাজনক।
ট্রেনটি উচ্চ চাহিদার সময়ে জনপ্রিয়। ছুটির দিন সম্পর্কে জানা থাকলে ভ্রমণ পরিকল্পনা করা সহজ হয়। এটি নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণের জন্য বন্ধ থাকে। যাত্রীদের সোমবার ভ্রমণ এড়িয়ে চলা উচিত।
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫
সুন্দরবন এক্সপ্রেস (ট্রেন নম্বর: ৭২৫/৭২৬) ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা রুটে চলাচল করে। এই ট্রেনটি সপ্তাহে ছয় দিন চলে, শুক্রবার ছুটির দিন। নিচে সুন্দরবন এক্সপ্রেসের সময়সূচী দেওয়া হলো:
| রুট | ছুটির দিন | ছাড়ার সময় | পৌঁছানোর সময় |
|---|---|---|---|
| ঢাকা টু খুলনা | শুক্রবার | রাত ২৩:০০ | সকাল ০৮:৪০ |
| খুলনা টু ঢাকা | শুক্রবার | সকাল ০৮:৪০ | সন্ধ্যা ১৮:৪৫ |
সুন্দরবন এক্সপ্রেস চিত্রা এক্সপ্রেসের তুলনায় আরও বেশি স্টেশনে থামে। এটি শোভন চেয়ার, স্নিগ্ধা এবং এসি সিট সুবিধা প্রদান করে। ভাড়া চিত্রা এক্সপ্রেসের তুলনায় সামান্য কম। ট্রেনটি রাতের যাত্রার জন্য উপযুক্ত।
ট্রেনটি স্থানীয় যাত্রীদের জন্য সুবিধাজনক। এটি নিয়মিত চলাচল করে এবং সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছায়। ট্রেনটি আরামদায়ক এবং সাশ্রয়ী। ভ্রমণের আগে সময়সূচী যাচাই করা গুরুত্বপূর্ণ।
সুন্দরবন এক্সপ্রেস ট্রেনের নতুন সময়সূচী
সুন্দরবন এক্সপ্রেসের সময়সূচী ২০২৫ সালে আপডেট করা হয়েছে। এটি ঢাকা থেকে খুলনা রুটে রাত ২৩:০০ টায় ছাড়ে এবং সকাল ০৮:৪০ টায় পৌঁছে। খুলনা থেকে ঢাকা রুটে এটি সকাল ০৮:৪০ টায় ছাড়ে এবং সন্ধ্যা ১৮:৪৫ টায় পৌঁছে। এই সময়সূচী নিয়মিত আপডেট করা হয়।
ট্রেনটি আরামদায়ক এবং নির্ভরযোগ্য। এটি রাতের যাত্রার জন্য উপযুক্ত। স্থানীয় যাত্রীদের জন্য এটি সুবিধাজনক। ভ্রমণের আগে সময়সূচী যাচাই করা উচিত।
পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী
পদ্মা এক্সপ্রেস (ট্রেন নম্বর: ৭৬১/৭৬২) ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা রুটে চলাচল করে। এই ট্রেনটি সপ্তাহে ছয় দিন চলে, শুক্রবার ছুটির দিন। নিচে পদ্মা এক্সপ্রেসের সময়সূচী দেওয়া হলো:
| রুট | ছুটির দিন | ছাড়ার সময় | পৌঁছানোর সময় |
|---|---|---|---|
| ঢাকা টু খুলনা | শুক্রবার | রাত ২২:৪৫ | সকাল ০৮:০০ |
| খুলনা টু ঢাকা | শুক্রবার | সকাল ০৮:০০ | সন্ধ্যা ১৮:১৫ |
পদ্মা এক্সপ্রেস চিত্রা এক্সপ্রেসের তুলনায় কম স্টেশনে থামে। এটি এসি বার্থ, এসি সিট এবং স্নিগ্ধা সুবিধা প্রদান করে। ভাড়া চিত্রা এক্সপ্রেসের মতোই। ট্রেনটি দ্রুত এবং আরামদায়ক।
ট্রেনটি সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছায়। এটি রাতের যাত্রার জন্য উপযুক্ত। স্থানীয় যাত্রীদের জন্য এটি সুবিধাজনক। ভ্রমণের আগে সময়সূচী যাচাই করা গুরুত্বপূর্ণ।
বেনাপোল এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী
বেনাপোল এক্সপ্রেস (ট্রেন নম্বর: ৭১৪/৭১৫) ঢাকা থেকে বেনাপোল এবং বেনাপোল থেকে ঢাকা রুটে চলাচল করে। এই ট্রেনটি সপ্তাহে ছয় দিন চলে, শনিবার ছুটির দিন। নিচে বেনাপোল এক্সপ্রেসের সময়সূচী দেওয়া হলো:
| রুট | ছুটির দিন | ছাড়ার সময় | পৌঁছানোর সময় |
|---|---|---|---|
| ঢাকা টু বেনাপোল | শনিবার | রাত ২২:৩০ | সকাল ০৫:৩০ |
| বেনাপোল টু ঢাকা | শনিবার | সকাল ০৬:৩০ | বিকেল ১৬:৪৫ |
বেনাপোল এক্সপ্রেস আন্তর্জাতিক রুটে চলাচল করে এবং শোভন চেয়ার এবং স্নিগ্ধা সুবিধা প্রদান করে। এটি দ্রুত এবং নির্ভরযোগ্য। ট্রেনটি সীমান্তবর্তী যাত্রীদের জন্য জনপ্রিয়। ভ্রমণের আগে সময়সূচী যাচাই করা উচিত।
দ্রুতযান এক্সপ্রেস ট্রেনের সময়সূচী
দ্রুতযান এক্সপ্রেস (ট্রেন নম্বর: ৭৫৭/৭৫৮) ঢাকা থেকে খুলনা এবং খুলনা থেকে ঢাকা রুটে চলাচল করে। এই ট্রেনটি সপ্তাহে ছয় দিন চলে, মঙ্গলবার ছুটির দিন। নিচে দ্রুতযান এক্সপ্রেসের সময়সূচী দেওয়া হলো:
| রুট | ছুটির দিন | ছাড়ার সময় | পৌঁছানোর সময় |
|---|---|---|---|
| ঢাকা টু খুলনা | মঙ্গলবার | সকাল ০৮:১৫ | সন্ধ্যা ১৮:৪৫ |
| খুলনা টু ঢাকা | মঙ্গলবার | রাত ২০:৩০ | সকাল ০৬:৫৫ |
দ্রুতযান এক্সপ্রেস আরও বেশি স্টেশনে থামে। এটি শোভন চেয়ার এবং স্নিগ্ধা সুবিধা প্রদান করে। ভাড়া চিত্রা এক্সপ্রেসের তুলনায় কম। ট্রেনটি স্থানীয় যাত্রীদের জন্য উপযুক্ত।
উপসংহার
চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেন ঢাকা থেকে খুলনা রুটে যাত্রীদের জন্য একটি নির্ভরযোগ্য, আরামদায়ক এবং সাশ্রয়ী পরিবহন মাধ্যম। এই নিবন্ধে ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা, যাত্রাবিরতি স্টেশন এবং অন্যান্য ট্রেনের তথ্য বিস্তারিতভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। ট্রেনের আধুনিক সুবিধা, যেমন এসি কোচ, বায়োটয়লেট এবং ক্যান্টিন, যাত্রীদের জন্য আরামদায়ক ভ্রমণ নিশ্চিত করে। ভ্রমণের আগে সর্বশেষ সময়সূচী এবং ভাড়া যাচাই করা গুরুত্বপূর্ণ, কারণ এগুলো পরিবর্তন হতে পারে।
আমরা আশা করি, এই নিবন্ধটি আপনার চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেনে ভ্রমণকে আরও সুবিধাজনক এবং আনন্দদায়ক করবে। ট্রেনটি সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছানোর জন্য পরিচিত। এটি বিভিন্ন বাজেটের যাত্রীদের জন্য উপযুক্ত। ধন্যবাদ, এই নিবন্ধটি মনোযোগ দিয়ে পড়ার জন্য।
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
-
চিত্রা এক্সপ্রেস ট্রেন কবে চালু হয়?
২০০৭ সালের ৭ অক্টোবর। -
ঢাকা থেকে খুলনা যেতে কত সময় লাগে?
প্রায় ৮-৯ ঘণ্টা। -
চিত্রা এক্সপ্রেসের সাপ্তাহিক ছুটির দিন কোনটি?
সোমবার। -
শোভন চেয়ারের টিকিটের মূল্য কত?
৫০৫ টাকা। -
এসি বার্থের টিকিটের মূল্য কত?
১৫০৫ টাকা (বেডিং চার্জসহ)। -
চিত্রা এক্সপ্রেস কতটি স্টেশনে থামে?
১০টি স্টেশনে। -
অনলাইনে টিকিট কোথায় কিনতে পারি?
বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট বা শোধ অ্যাপে। -
ট্রেনে এসি সিটের সুবিধা কী?
শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশ এবং আরামদায়ক আসন। -
ঢাকা থেকে খুলনা ট্রেন কখন ছাড়ে?
সন্ধ্যা ১৯:৩০ মিনিটে। -
খুলনা থেকে ঢাকা ট্রেন কখন পৌঁছে?
বিকেল ১৭:৫৫ মিনিটে। -
ট্রেনে খাবারের ব্যবস্থা আছে কি?
হ্যাঁ, ক্যান্টিনে খাবার সরবরাহ করা হয়। -
ট্রেনে বায়োটয়লেট আছে কি?
হ্যাঁ, সকল কোচে বায়োটয়লেট রয়েছে। -
ট্রেনে নামাজের ব্যবস্থা আছে কি?
হ্যাঁ, পাওয়ার কারে নামাজ ঘর রয়েছে। -
ট্রেনের টিকিট কি ফেরত দেওয়া যায়?
হ্যাঁ, নির্দিষ্ট শর্তসাপেক্ষে ফেরত দেওয়া যায়। -
ট্রেনে লাগেজ সীমা কত?
সাধারণত ২৫-৩০ কেজি, তবে কোচভেদে ভিন্ন হতে পারে। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে শিশুদের জন্য ডিসকাউন্ট আছে কি?
হ্যাঁ, ৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য বিনামূল্যে ভ্রমণ। -
ট্রেনে ধূমপান করা যায় কি?
না, ধূমপান নিষিদ্ধ। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে এসি কেবিনের সুবিধা কী?
আরামদায়ক ঘুমানোর জায়গা এবং গোপনীয়তা। -
ট্রেনে ই-টিকিট দেখানো যায় কি?
হ্যাঁ, মোবাইল বা প্রিন্টেড ই-টিকিট গ্রহণযোগ্য। -
খুলনা স্টেশনে পার্কিং সুবিধা আছে কি?
হ্যাঁ, সীমিত পার্কিং সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে ওয়াইফাই সুবিধা আছে কি?
বর্তমানে ওয়াইফাই সুবিধা নেই। -
ট্রেনে নিরাপত্তা ব্যবস্থা কেমন?
রেলওয়ে পুলিশ এবং নিরাপত্তাকর্মী নিয়োজিত থাকে। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য সুবিধা আছে কি?
কিছু কোচে সীমিত সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে চিকিৎসা সুবিধা আছে কি?
জরুরি প্রাথমিক চিকিৎসা সুবিধা রয়েছে। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে কতটি বগি আছে?
মোট ১২টি বগি। -
ট্রেনে পোষা প্রাণী নিয়ে যাওয়া যায় কি?
সাধারণত অনুমতি দেওয়া হয় না, তবে নির্দিষ্ট নিয়ম জেনে নিন। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে কতটি আসন আছে?
মোট ৭৮১টি আসন। -
ট্রেনের টিকিট কতদিন আগে বুক করা যায়?
সাধারণত ১০ দিন আগে। -
ট্রেনে ডিজিটাল ডিসপ্লে আছে কি?
হ্যাঁ, কিছু কোচে ডিজিটাল ডিসপ্লে রয়েছে। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে খাবারের দাম কত?
খাবারের ধরন অনুযায়ী ১০০-৩০০ টাকা। -
ট্রেনে টয়লেট সুবিধা কেমন?
পরিষ্কার এবং বায়োটয়লেট সুবিধা রয়েছে। -
সুন্দরবন এক্সপ্রেসের ছুটির দিন কোনটি?
শুক্রবার। -
পদ্মা এক্সপ্রেসের ছুটির দিন কোনটি?
শুক্রবার। -
বেনাপোল এক্সপ্রেসের ছুটির দিন কোনটি?
শনিবার। -
দ্রুতযান এক্সপ্রেসের ছুটির দিন কোনটি?
মঙ্গলবার। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে ফ্যামিলি কেবিন আছে কি?
হ্যাঁ, এসি বার্থে ফ্যামিলি কেবিন সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে বিনামূল্যে পানি সরবরাহ করা হয় কি?
না, তবে ক্যান্টিনে পানি কিনতে পাওয়া যায়। -
ট্রেনে চার্জিং পয়েন্ট আছে কি?
হ্যাঁ, এসি কোচে চার্জিং পয়েন্ট রয়েছে। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে গার্ড ব্রেক কোচ কী?
নিরাপত্তা এবং লাগেজ বহনের জন্য ব্যবহৃত কোচ। -
ট্রেনে ফার্স্ট এইড বক্স আছে কি?
হ্যাঁ, জরুরি প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য ফার্স্ট এইড বক্স রয়েছে। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে ডিজিটাল টিকিট চেকিং ব্যবস্থা আছে কি?
হ্যাঁ, ই-টিকিট স্ক্যানিংয়ের মাধ্যমে চেক করা হয়। -
ট্রেনে কি এলইডি লাইটিং আছে?
হ্যাঁ, কোচগুলোতে এলইডি লাইটিং রয়েছে। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে কি সিসিটিভি ক্যামেরা আছে?
হ্যাঁ, নিরাপত্তার জন্য কিছু কোচে সিসিটিভি রয়েছে। -
ট্রেনে কি মোবাইল চার্জিং সকেট সব কোচে আছে?
এসি এবং স্নিগ্ধা কোচে রয়েছে, শোভন চেয়ারে নাও থাকতে পারে। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে কি ওয়াশরুম পরিষ্কার রাখা হয়?
হ্যাঁ, নিয়মিত পরিষ্কার করা হয়। -
ট্রেনে কি শিশুদের জন্য খেলার জায়গা আছে?
না, শিশুদের জন্য আলাদা খেলার জায়গা নেই। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে কি সিনিয়র সিটিজেন ডিসকাউন্ট আছে?
হ্যাঁ, নির্দিষ্ট শর্তে ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়। -
ট্রেনে কি ইন্টারনেট বুকিং সুবিধা আছে?
হ্যাঁ, শোধ অ্যাপ বা রেলওয়ে ওয়েবসাইটে বুকিং করা যায়। -
চিত্রা এক্সপ্রেসে কি লাগেজ লকার আছে?
হ্যাঁ, সীমিত লাগেজ লকার সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে কি ভিডিও স্ক্রিন আছে?
কিছু এসি কোচে ভিডিও স্ক্রিন রয়েছে।














