কক্সবাজার টু চট্টগ্রাম ট্রেনের সময়সূচীঃ আসসালামু আলাইকুম। কক্সবাজার এবং চট্টগ্রাম বাংলাদেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের দুটি গুরুত্বপূর্ণ শহর। কক্সবাজার তার বিশ্ববিখ্যাত দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত এবং প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত জনপ্রিয়, আর চট্টগ্রাম দেশের বৃহত্তম বন্দর এবং বাণিজ্যিক কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত। এই দুই শহরের মধ্যে যোগাযোগের জন্য ট্রেন একটি নিরাপদ, আরামদায়ক এবং সাশ্রয়ী মাধ্যম হিসেবে জনপ্রিয়। ট্রেনে যাতায়াতের সময় পথের মনোরম দৃশ্য উপভোগ করা যায়, যা যাত্রাকে আরও আনন্দদায়ক করে তোলে।
Also Read
এই আর্টিকেলে আমরা কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রামগামী ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা, টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। আপনি যদি এই রুটে ট্রেনে যাতায়াতের পরিকল্পনা করেন, তাহলে এই তথ্যগুলো আপনার যাত্রাকে আরও সহজ, পরিকল্পিত এবং উপভোগ্য করে তুলবে। চলুন, কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম ট্রেন যাত্রার বিস্তারিত জেনে নিই!
কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনের সময়সূচী ২০২৫
কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনে যাতায়াতের জন্য সঠিক সময়সূচী জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এটি আপনার ভ্রমণ পরিকল্পনাকে সুনির্দিষ্ট করে এবং সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছানো নিশ্চিত করে। বর্তমানে এই রুটে দুটি আন্তঃনগর ট্রেন সপ্তাহে ছয় দিন চলাচল করে। নিচে টেবিল আকারে ট্রেনের সময়সূচী এবং ছুটির দিন দেওয়া হলো:
|
ট্রেনের নাম |
ছুটির দিন |
ছাড়ার সময় |
পৌঁছানোর সময় |
|---|---|---|---|
|
কক্সবাজার এক্সপ্রেস (৮১৩) |
সোমবার |
১২:৩০ |
১৫:৪০ |
|
পর্যটক এক্সপ্রেস (৮১৫) |
রবিবার |
২০:০০ |
২২:৫০ |
কক্সবাজার এক্সপ্রেস দুপুর ১২:৩০ টায় ছাড়ে এবং বিকেল ৩:৪০ টায় চট্টগ্রাম পৌঁছায়, যা দিনের যাত্রার জন্য উপযুক্ত। অন্যদিকে, পর্যটক এক্সপ্রেস রাত ৮:০০ টায় ছাড়ে এবং রাত ১০:৫০ টায় গন্তব্যে পৌঁছায়, যা সন্ধ্যার যাত্রীদের জন্য আদর্শ। ট্রেনের ছুটির দিন সম্পর্কে জানা থাকলে আপনি সঠিক দিনে যাত্রার পরিকল্পনা করতে পারবেন। যাত্রার আগে সময়সূচী যাচাই করে নেওয়া উচিত, কারণ রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ মৌসুম বা অন্যান্য কারণে সময়সূচী পরিবর্তন করতে পারে।
ট্রেন নির্বাচনের ক্ষেত্রে আপনার যাত্রার সময় এবং পছন্দ বিবেচনা করুন। দিনের বেলায় যাত্রা পছন্দ করলে কক্সবাজার এক্সপ্রেস বেছে নিতে পারেন, আর সন্ধ্যার যাত্রার জন্য পর্যটক এক্সপ্রেস উপযুক্ত। সময়সূচী জানা থাকলে স্টেশনে অপেক্ষার সময় কমানো যায় এবং যাত্রা আরও আরামদায়ক হয়। সর্বশেষ তথ্যের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা মোবাইল অ্যাপে যোগাযোগ করুন।
ট্রেনের টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম
ট্রেনের টিকিট বুকিং এখন ডিজিটাল সুবিধার কারণে অনেক সহজ হয়েছে। আপনি বাংলাদেশ রেলওয়ের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বুক করতে পারেন। এছাড়া, নিকটবর্তী রেলওয়ে স্টেশনের টিকিট কাউন্টার থেকেও টিকিট সংগ্রহ করা যায়। অনলাইন বুকিংয়ের জন্য একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে ট্রেন, যাত্রার তারিখ এবং সিটের ধরন নির্বাচন করতে হবে।
অনলাইন বুকিংয়ে মোবাইল ব্যাংকিং, ক্রেডিট/ডেবিট কার্ড বা অন্যান্য ডিজিটাল পেমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়। বুকিংয়ের সময় জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট নম্বর প্রয়োজন হতে পারে। সিট নির্বাচনের সময় শোভন চেয়ার, স্নিগ্ধা, এসি সিট বা এসি বার্থের মধ্যে পছন্দ করতে পারেন। অনলাইন প্ল্যাটফর্মে ট্রেনের সময়সূচী এবং উপলব্ধ সিটের তথ্যও দেখা যায়।
স্টেশন থেকে টিকিট কিনতে চাইলে যাত্রার কয়েকদিন আগে কাউন্টারে যোগাযোগ করুন। উৎসবের মৌসুমে বা ছুটির সময় টিকিটের চাহিদা বেশি থাকে, তাই আগাম বুকিং করা ভালো। টিকিট কেনার সময় ট্রেনের নাম, যাত্রার তারিখ এবং সিটের ধরন স্পষ্টভাবে উল্লেখ করুন। টিকিট বাতিল বা পরিবর্তনের নিয়ম সম্পর্কে জেনে রাখুন, যাতে প্রয়োজনে সুবিধা পান।
টিকিট বুকিংয়ের সময় ভুল এড়িয়ে চলুন, যেমন ভুল তারিখ বা ট্রেন নির্বাচন। অনলাইন বুকিংয়ে পেমেন্ট প্রক্রিয়া সম্পন্ন না হলে টিকিট নিশ্চিত হবে না। তাই সব তথ্য যাচাই করে বুকিং সম্পন্ন করুন। আরও তথ্যের জন্য বাংলাদেশ রেলওয়ের হেল্পলাইন বা ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে পারেন।
অন্য পোস্ট পড়ুনঃ ময়মনসিংহ টু জামালপুর ট্রেনের সময়সূচী ও ভাড়ার তালিকা ২০২৫
কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনের ভাড়ার তালিকা ২০২৫
কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনে যাতায়াতের জন্য ভাড়া জানা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। টিকিটের মূল্য সিটের ধরনের উপর নির্ভর করে ভিন্ন হয়। বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভিন্ন ধরনের সিট অফার করে, যাতে যাত্রীরা তাদের বাজেট ও আরামের পছন্দ অনুযায়ী নির্বাচন করতে পারেন। নিচে টেবিল আকারে ভাড়ার তালিকা দেওয়া হলো:
|
আসন বিভাগ |
টিকিটের মূল্য |
|---|---|
|
শোভন চেয়ার |
২৫০ টাকা |
|
স্নিগ্ধা |
৪৭০ টাকা |
|
এসি সিট |
৫৬৫ টাকা |
|
এসি বার্থ |
৮৪৫ টাকা |
শোভন চেয়ার সবচেয়ে সাশ্রয়ী বিকল্প, যা বাজেট-সচেতন যাত্রীদের জন্য উপযুক্ত। স্নিগ্ধা শ্রেণি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে আরামদায়ক আসন সরবরাহ করে, যা মাঝারি বাজেটের জন্য আদর্শ। এসি সিট এবং এসি বার্থ আরও বিলাসবহুল, যা অতিরিক্ত আরাম প্রদান করে। এসি বার্থ বিশেষ করে সন্ধ্যার যাত্রার জন্য উপযুক্ত, যেমন পর্যটক এক্সপ্রেসে, যেখানে শুয়ে যাওয়ার সুবিধা পাওয়া যায়।
ভাড়ার তালিকা ছাড়াও, সিটের প্রাপ্যতা এবং যাত্রার সময় বিবেচনা করুন। উৎসবের মৌসুমে এসি সিট এবং বার্থের চাহিদা বেশি থাকে, তাই আগাম বুকিং করা ভালো। ভাড়া সময়ে সময়ে পরিবর্তন হতে পারে, তাই যাত্রার আগে বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট থেকে সর্বশেষ মূল্য যাচাই করুন। এটি আপনার বাজেট পরিকল্পনায় সহায়তা করবে।
জনপ্রিয় ট্রেনগুলোর টিকিট দ্রুত বিক্রি হয়ে যায়, বিশেষ করে পর্যটক এক্সপ্রেসের এসি বার্থ। তাই সময় থাকতে টিকিট বুক করুন। গ্রুপে ভ্রমণের ক্ষেত্রে সবার জন্য একসঙ্গে টিকিট বুক করার চেষ্টা করুন, যাতে একই কামরায় আসন পাওয়া যায়। এই তথ্যগুলো আপনার যাত্রাকে আরও সুবিধাজনক এবং আনন্দদায়ক করবে।
উপসংহার
কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনে যাতায়াত একটি সাশ্রয়ী, নিরাপদ এবং আরামদায়ক বিকল্প। এই আর্টিকেলে আমরা ট্রেনের সময়সূচী, ভাড়ার তালিকা এবং টিকিট বুকিংয়ের নিয়ম নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি। সঠিক পরিকল্পনা এবং আগাম টিকিট বুকিংয়ের মাধ্যমে আপনি আপনার যাত্রাকে ঝামেলামুক্ত এবং উপভোগ্য করতে পারেন। কক্সবাজারের সমুদ্র সৈকত থেকে চট্টগ্রামের বাণিজ্যিক কেন্দ্রে ফিরে আসার এই যাত্রা শুভ হোক!
প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)
-
কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম ট্রেনে যেতে কত সময় লাগে?
ট্রেনের ধরনের উপর নির্ভর করে ৩ থেকে ৩.৫ ঘণ্টা সময় লাগে। -
কক্সবাজার থেকে চট্টগ্রাম কত কিলোমিটার দূরে?
প্রায় ১৫০ কিলোমিটার। -
ট্রেনের টিকিট অনলাইনে কীভাবে বুক করব?
বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট (www.railway.gov.bd) বা অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট বুক করতে পারেন। -
ট্রেনের টিকিট বাতিল করা যায় কি?
হ্যাঁ, তবে বাতিলের নিয়ম ও ফি সম্পর্কে রেলওয়ের ওয়েবসাইটে জানতে হবে। -
কোন ট্রেন সন্ধ্যার যাত্রার জন্য উপযুক্ত?
পর্যটক এক্সপ্রেস (রাত ৮:০০ টায় ছাড়ে) সন্ধ্যার যাত্রার জন্য আদর্শ। -
এসি বার্থ কি দিনের যাত্রার জন্য পাওয়া যায়?
হ্যাঁ, তবে এটি সন্ধ্যার যাত্রার জন্য বেশি উপযুক্ত। -
ট্রেনের সময়সূচী কি পরিবর্তন হতে পারে?
হ্যাঁ, তাই যাত্রার আগে রেলওয়ের ওয়েবসাইট থেকে যাচাই করুন। -
শোভন চেয়ার কি সবচেয়ে সস্তা বিকল্প?
হ্যাঁ, শোভন চেয়ারের টিকিট মূল্য ২৫০ টাকা, যা সবচেয়ে সাশ্রয়ী। -
ট্রেনে কি খাবার সরবরাহ করা হয়?
এই রুটে সাধারণত খাবার সরবরাহ করা হয় না, তবে স্টেশনে কিনতে পারেন। -
ট্রেনের টিকিট কতদিন আগে বুক করা যায়?
সাধারণত ১০ দিন আগে থেকে বুকিং শুরু হয়। -
ট্রেন কতটি স্টেশনে থামে?
ট্রেনের ধরনের উপর নির্ভর করে ৩-৫টি স্টেশনে থামতে পারে। -
স্নিগ্ধা ও এসি সিটের মধ্যে পার্থক্য কী?
উভয়ই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত, তবে এসি সিট আরও বিলাসবহুল এবং এসি বার্থে শুয়ে যাওয়ার সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে কি ওয়াই-ফাই সুবিধা আছে?
বর্তমানে ট্রেনে ওয়াই-ফাই সুবিধা নেই। -
ট্রেনের টিকিট কি ট্রান্সফারযোগ্য?
না, টিকিট সাধারণত ট্রান্সফারযোগ্য নয়। -
শিশুদের জন্য টিকিটের মূল্য কী?
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য টিকিট ফ্রি, তবে আসন বরাদ্দ হয় না। -
ট্রেনে কি লাগেজের সীমাবদ্ধতা আছে?
হ্যাঁ, সাধারণত ২৫-৩০ কেজি পর্যন্ত লাগেজ বিনামূল্যে বহন করা যায়। -
ট্রেনে কি ধূমপানের অনুমতি আছে?
না, ট্রেনে ধূমপান নিষিদ্ধ। -
ট্রেন বিলম্ব হলে কী করণীয়?
রেলওয়ে হেল্পলাইনে যোগাযোগ করুন বা স্টেশনে খোঁজ নিন। -
ট্রেনে কি প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ সুবিধা আছে?
কিছু ট্রেনে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ আসন থাকে। -
টিকিট বুকিংয়ের জন্য কি জাতীয় পরিচয়পত্র প্রয়োজন?
হ্যাঁ, অনলাইন বুকিংয়ের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র বা পাসপোর্ট নম্বর প্রয়োজন। -
ট্রেনে কি পোষা প্রাণী নিয়ে যাওয়া যায়?
না, সাধারণত পোষা প্রাণী নিয়ে যাওয়ার অনুমতি নেই। -
ট্রেনের টিকিট হারিয়ে গেলে কী করব?
রেলওয়ে স্টেশনে যোগাযোগ করুন এবং বুকিং তথ্য প্রদান করুন। -
কোন ট্রেনে সবচেয়ে বেশি আরাম পাওয়া যায়?
এসি বার্থ সহ পর্যটক এক্সপ্রেস সন্ধ্যার যাত্রার জন্য আরামদায়ক। -
ট্রেনে কি মোবাইল চার্জিংয়ের সুবিধা আছে?
এসি কামরায় সাধারণত চার্জিং পয়েন্ট থাকে। -
ট্রেনের টিকিট কি রিফান্ডযোগ্য?
হ্যাঁ, তবে রিফান্ড নিয়ম অনুসারে ফি কাটা হতে পারে। -
কক্সবাজার এক্সপ্রেস কি প্রতিদিন চলে?
না, সোমবার ছুটির দিন। -
ট্রেনে কি শিশুদের জন্য খেলনা বা বিনোদনের ব্যবস্থা আছে?
না, এ ধরনের সুবিধা সাধারণত থাকে না। -
ট্রেনে কি চিকিৎসা সুবিধা আছে?
না, তবে জরুরি পরিস্থিতিতে স্টেশনে সহায়তা পাওয়া যায়। -
ট্রেনের সময়সূচী কোথায় যাচাই করা যায়?
বাংলাদেশ রেলওয়ের ওয়েবসাইট বা অ্যাপে যাচাই করা যায়। -
ট্রেনে কি গ্রুপ ডিসকাউন্ট পাওয়া যায়?
সাধারণত গ্রুপ ডিসকাউন্ট দেওয়া হয় না। -
ট্রেনে কি শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কামরা সবসময় পাওয়া যায়?
না, এসি সিট বা বার্থের প্রাপ্যতা নির্ভর করে ট্রেন ও সময়ের উপর। -
ট্রেনে কি খাবার অর্ডার করা যায়?
এই রুটে সাধারণত খাবার অর্ডারের সুবিধা নেই। -
ট্রেনে কি ফার্স্ট এইড কিট পাওয়া যায়?
সাধারণত ফার্স্ট এইড কিট থাকে না, তবে স্টাফের কাছে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। -
ট্রেনে কি সিনিয়র সিটিজেন ডিসকাউন্ট আছে?
বর্তমানে সিনিয়র সিটিজেনদের জন্য বিশেষ ডিসকাউন্ট নেই। -
ট্রেনে কি ওয়াশরুম সুবিধা আছে?
হ্যাঁ, প্রতিটি কামরায় ওয়াশরুম সুবিধা রয়েছে। -
ট্রেনে কি সিট পরিবর্তন করা যায়?
সিট পরিবর্তন সাধারণত সম্ভব নয়, তবে ট্রেন স্টাফের সাথে কথা বলে দেখতে পারেন। -
ট্রেনে কি স্মোক ডিটেক্টর আছে?
না, বেশিরভাগ ট্রেনে স্মোক ডিটেক্টর নেই। -
ট্রেনে কি বিনামূল্যে পানি সরবরাহ করা হয়?
না, পানি সাধারণত কিনতে হয়। -
ট্রেনে কি বাচ্চাদের জন্য বিশেষ সিট আছে?
না, তবে শিশুদের জন্য টিকিট ফ্রি থাকতে পারে। -
ট্রেনে কি লাগেজ চুরির ঝুঁকি আছে?
ঝুঁকি থাকতে পারে, তাই লাগেজের উপর নজর রাখুন। -
ট্রেনে কি সিসিটিভি ক্যামেরা আছে?
বর্তমানে বেশিরভাগ ট্রেনে সিসিটিভি নেই। -
ট্রেনে কি ইন্টারনেট সুবিধা আছে?
না, ট্রেনে ইন্টারনেট সুবিধা নেই। -
ট্রেনে কি বিশেষ প্রয়োজনের যাত্রীদের জন্য সুবিধা আছে?
কিছু ট্রেনে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের জন্য বিশেষ সুবিধা থাকে। -
ট্রেনে কি বিনোদনের ব্যবস্থা আছে?
না, ট্রেনে বিনোদনের ব্যবস্থা নেই। -
ট্রেনে কি শিশুদের জন্য ডিসকাউন্ট আছে?
৫ বছরের কম বয়সী শিশুদের জন্য টিকিট ফ্রি। -
ট্রেনে কি লাগেজ রাখার জন্য বিশেষ জায়গা আছে?
হ্যাঁ, আসনের উপরে বা নিচে লাগেজ রাখার জায়গা থাকে। -
ট্রেনে কি মোবাইল অ্যাপের মাধ্যমে টিকিট চেক করা যায়?
হ্যাঁ, ই-টিকিটের ক্ষেত্রে মোবাইল অ্যাপে টিকিট দেখানো যায়। -
ট্রেনে কি টিকিট ছাড়া ভ্রমণ করা যায়?
না, টিকিট ছাড়া ভ্রমণ করলে জরিমানা হতে পারে। -
ট্রেনে কি জরুরি ব্রেক সুবিধা আছে?
হ্যাঁ, জরুরি ব্রেক সুবিধা থাকে, তবে শুধু জরুরি কারণে ব্যবহার করা উচিত। -
ট্রেনে কি যাত্রীদের জন্য বীমা সুবিধা আছে?
বর্তমানে বাংলাদেশ রেলওয়ে যাত্রীদের জন্য বীমা সুবিধা প্রদান করে না।














